শাহাবুল শেখ বলেন, ‘লাশ পাওয়ার পর রাতেই মেয়েকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি আলফাডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা দিই। বাড়ি পৌঁছাতে ভোর হয়ে যায়। সকালে ঈদগাহ ময়দানে জানাজার পর বাজড়া কবরস্থানে মেয়েকে দাফন করেছি।’ তারপর আর বলতে পারেননি শাহাবুল। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
রাইসা মনির বাবা-মায়ের ইচ্ছা ছিল মেয়েদের ভাল স্কুলে পড়ানোর। উচ্চশিক্ষায় সুশিক্ষিত করার। ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে কোথাও যেন এতটুকু কমতি না থাকে। সেই কথা ভেবে তিন সন্তান নিয়ে শাহাবুল-মিম দম্পতি উঠেন রাজধানীর উত্তরায় ভাড়া বাসায়। দুই মেয়ে ভর্তি করেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সেখানে রাইসা মনি পড়ত তৃতীয় শ্রেণিতে। একই স্কুলের অষ্টম শ্রেণির পড়ে বড় বোন সিনথিয়া।
মাইনস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে মারা যায় ছোট মেয়ে রাইসা মনি। শুক্রবার (২৫ জুলাই) গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় দাফন করা হয়েছে তাকে। এ দিন সকাল ৯টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া ঈদগাহ ময়দানে জানাজা হয় তার। পরে গ্রামের বাজড়া কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে সোমবার (২৪ জুলাই) মাইনস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রথমে রাইসা মনিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ঘটনার পর থেকেই মেয়ের চিন্তায় অনবরত চোখের পানি ফেলছিলেন বাবা-মা। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে রাইসার মরদেহ শনাক্ত করেন তার বাবা শাহাবুল শেখ।
তিন সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ১১ বছরের রাইসা মনির মৃত্যু শোকে কাতর শাহাবুল-মিম দম্পতি। রাইসার জন্মের দুই বছর আগে তাঁদের কোলজুড়ে আসে বড় বোন সিনথিয়া (১৩)। সবচেয়ে ছোট ছেলে রাফসান শেখের বয়স ৪ বছর। এখন বারবার তাদের জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা খোঁজার চেষ্টা করছেন বাবা-মা। শোকে বিহ্বল আত্মীয়-স্বজনসহ পুরো পরিবার।
রাইসা মনির মরদেহ গ্রামে আনা হচ্ছে জেনে বৃহস্পতিবার রাতেও বাড়িতে অপেক্ষা করছিল অনেকে। শুক্রবার ভোরের দিকে তার মরদেহবাহী গাড়ি পৌঁছে গ্রামের বাড়িতে। তারপর অবতারণা হয় এক হৃদয়-বিদারক দৃশ্যর। ঘুমভাঙা চোখের ভেঙে পড়ে পাড়া-প্রতিবেশি। গোপালপুর ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘রাইসা মনির অকাল মৃত্যুতে পুরো এলাকার মানুষ শোকে বিহ্বল। এমন কোনো মানুষ নেই, রাইসা মনির জন্য কাঁদেনি।’
হাসপাতালে রাইসা মনিকে শনাক্ত করার পরও মরদেহ হস্তান্তর করা হয়নি পরিবারের কাছে। বিমান বিধ্বস্তের পর তার দেহ এতটাই পুড়ে গেছে যে, নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। মঙ্গলবার বাবা শাহাবুল শেখের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেন সিআইডির ল্যাবের সদস্যরা। নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করে রাইসা মনিকের শনাক্তের পর বৃহস্পতিবার পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
শাহাবুল শেখ বলেন, ‘লাশ পাওয়ার পর রাতেই মেয়েকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি আলফাডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা দিই। বাড়ি পৌঁছাতে ভোর হয়ে যায়। সকালে ঈদগাহ ময়দানে জানাজার পর বাজড়া কবরস্থানে মেয়েকে দাফন করেছি।’ তারপর আর বলতে পারেননি শাহাবুল। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
রাইসা মনির বাবা-মায়ের ইচ্ছা ছিল মেয়েদের ভাল স্কুলে পড়ানোর। উচ্চশিক্ষায় সুশিক্ষিত করার। ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে কোথাও যেন এতটুকু কমতি না থাকে। সেই কথা ভেবে তিন সন্তান নিয়ে শাহাবুল-মিম দম্পতি উঠেন রাজধানীর উত্তরায় ভাড়া বাসায়। দুই মেয়ে ভর্তি করেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সেখানে রাইসা মনি পড়ত তৃতীয় শ্রেণিতে। একই স্কুলের অষ্টম শ্রেণির পড়ে বড় বোন সিনথিয়া।
মাইনস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে মারা যায় ছোট মেয়ে রাইসা মনি। শুক্রবার (২৫ জুলাই) গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় দাফন করা হয়েছে তাকে। এ দিন সকাল ৯টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া ঈদগাহ ময়দানে জানাজা হয় তার। পরে গ্রামের বাজড়া কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে সোমবার (২৪ জুলাই) মাইনস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রথমে রাইসা মনিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ঘটনার পর থেকেই মেয়ের চিন্তায় অনবরত চোখের পানি ফেলছিলেন বাবা-মা। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে রাইসার মরদেহ শনাক্ত করেন তার বাবা শাহাবুল শেখ।
তিন সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ১১ বছরের রাইসা মনির মৃত্যু শোকে কাতর শাহাবুল-মিম দম্পতি। রাইসার জন্মের দুই বছর আগে তাঁদের কোলজুড়ে আসে বড় বোন সিনথিয়া (১৩)। সবচেয়ে ছোট ছেলে রাফসান শেখের বয়স ৪ বছর। এখন বারবার তাদের জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা খোঁজার চেষ্টা করছেন বাবা-মা। শোকে বিহ্বল আত্মীয়-স্বজনসহ পুরো পরিবার।
রাইসা মনির মরদেহ গ্রামে আনা হচ্ছে জেনে বৃহস্পতিবার রাতেও বাড়িতে অপেক্ষা করছিল অনেকে। শুক্রবার ভোরের দিকে তার মরদেহবাহী গাড়ি পৌঁছে গ্রামের বাড়িতে। তারপর অবতারণা হয় এক হৃদয়-বিদারক দৃশ্যর। ঘুমভাঙা চোখের ভেঙে পড়ে পাড়া-প্রতিবেশি। গোপালপুর ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘রাইসা মনির অকাল মৃত্যুতে পুরো এলাকার মানুষ শোকে বিহ্বল। এমন কোনো মানুষ নেই, রাইসা মনির জন্য কাঁদেনি।’
হাসপাতালে রাইসা মনিকে শনাক্ত করার পরও মরদেহ হস্তান্তর করা হয়নি পরিবারের কাছে। বিমান বিধ্বস্তের পর তার দেহ এতটাই পুড়ে গেছে যে, নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। মঙ্গলবার বাবা শাহাবুল শেখের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেন সিআইডির ল্যাবের সদস্যরা। নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করে রাইসা মনিকের শনাক্তের পর বৃহস্পতিবার পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
শাহাবুল শেখ বলেন, ‘লাশ পাওয়ার পর রাতেই মেয়েকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি আলফাডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা দিই। বাড়ি পৌঁছাতে ভোর হয়ে যায়। সকালে ঈদগাহ ময়দানে জানাজার পর বাজড়া কবরস্থানে মেয়েকে দাফন করেছি।’ তারপর আর বলতে পারেননি শাহাবুল। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে