ক্লাইমেট ফাইন্যান্স ভালনারেবলিটি ইনডেক্স
জাতিসংঘ বলছে, কোনো দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সেই দেশের জলবায়ু কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দ অর্থের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় বাধা হিসেবে কাজ করে। ফলে দুষ্টচক্র তৈরি হয়ে পরিবেশের অবক্ষয় ঘটায়। এ কারণে সশস্ত্র ও সহিংস সংঘাতের ঘটনাও বেড়ে যায়।
পুশ ব্যাক চলছেই
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার পাইকর গ্রাম। ভাঙা ঘরের দাওয়ায় বিষণ্ন মুখে বসে আছেন বৃদ্ধ ভাদু শেখ। কপালের ভাঁজে ভাঁজে দুশ্চিন্তা—তাঁর মেয়েটি কি সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারবে? গর্ভপাত হয়ে যাবে না তো?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই দীর্ঘ দিনের স্বৈরশাসন ও দুর্নীতিগ্রস্ত শাসকদের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থান শুধু সরকারের পতন ঘটায়নি, বরং অনেক ক্ষেত্রে সমাজের রাজনৈতিক কাঠামো, শাসন ব্যবস্থা ও মানুষের রাজনৈতিক অংশগ্রহণের দৃষ্টিকোণও বদলে দিয়েছে।
ফেনীতে নারী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার সূচনা হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ‘কোটা পূর্ণবহাল চলবে না’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপে অনেকেই প্রথমবার মতামত জানান। সরাসরি অংশ নিতে ইচ্ছুকদের যুক্ত করা হয় একটি ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে। সেখান থেকেই শুরু রাজপথে সক্রিয়তা।
গুলিস্তানের গড়ে ওঠার কাহিনি
২ আগস্ট ঢাকার গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার সুপার মার্কেটে আগুন লাগে। এতে দেশের সব সংবাদমাধ্যমই খবরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থল হিসেবে স্বাভাবিকভাবেই গুলিস্তান নামটি উল্লেখ করেছে। কিন্তু ঢাকার প্রশাসনিক কাঠামোয় গুলিস্তান নামে কিছু নেই!
বাস্তুচ্যুত তিন হাজার পাঁচ শ পরিবার
হাজারো মুসলমান পরিবারকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে চিহ্নিত করে উচ্ছেদের অভিযোগ উঠছে ভারতের আসাম রাজ্যে। বিজেপি শাসিত এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ঘৃণা ও মেরুকরণের রাজনীতির মাধ্যমে একটি গোষ্ঠীকে বিপদের মুখে ফেলছেন, এমন মনে করছেন রাজ্যটির নাগরিক সমাজের বড় অংশ।
মমতার ভাষা আন্দোলনের ডাক, উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি
বাংলাভাষীদের ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে আটক ও বাংলাদেশে ‘ঘাড়ধাক্কা’ দেওয়ার ঘটনায় ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি। ঘটনার শুরু দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে পশ্চিমবঙ্গের পরিযায়ী শ্রমিকের আক্রান্ত হওয়ার মাধ্যমে।
সরকার নির্ধারিত মজুরি
বছরের পর বছর যায়, বেসরকারি খাতে সরকারের পক্ষ থেকে মজুরির হার হালনাগাদ করা হয় না। অন্যদিকে স্বাধীনতার পর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আট দফায় নতুন বেতন স্কেল ঘোষণা করা হয়। আরও একটি পে-স্কেল ঘোষণার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প। রাজধানীর এই এলাকা যেন মাদকের ‘হটস্পট’। রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিশোর বিক্রি করছে গাঁজা। নারী-শিশুদের হাতে ইয়াবা, হেরোইন। এই মাদক কারবারের পেছনে রয়েছে অদৃশ্য রাজনৈতিক ছায়া আর প্রশাসনিক দুর্বলতা। স্ট্রিম অনুসন্ধান করেছে এই মাদক কারবারের ভেতরকার গল্প।
প্রতক্ষ্যদর্শী মায়ের ভাষ্য
আমাদের ছেলে সূর্য সময় বিশ্বাস। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইংরেজি ভার্সনে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। আর একই বিদ্যায়তনের কলেজ শাখায় শিক্ষকতা করি আমি। প্রতিদিন ছেলেকে আমিই স্কুলে নিয়ে আসি। তবে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার আগের দিন (২০ জুলাই) সূর্য স্কুলে যায়নি।
মাইলস্টোন কলেজ ট্রাজেডি
রাজধানীতে সামরিক স্থাপনার প্রয়োজন আছে বলে জানিয়েছেন সামরিক বিশেষজ্ঞরা। তবে ঢাকার মতো জনবহুল নগরীতে অনিয়ন্ত্রিত ও বেপরোয়া উন্নয়নের মাঝে এই প্রয়োজনকে সামাল দেওয়ার উপায় কী?
সরেজমিন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ
আমি তখন ছিলাম ভবন থেকে একটু দূরে। হঠাৎ একটা শব্দ হলো, এত জোরে শব্দ হলো যে মনে হলো কানের পর্দা ফেটে যাচ্ছে। এ সময় দেখি আগুন ওপরে উঠে যাচ্ছে। আমি তখন কী করব, হিতাহিতজ্ঞান ছিল না আমার। অসহায়ের মতো কাঁদছিলাম। মাকে ফোন করে বললাম, ‘মা, বাচ্চারা মারা যাচ্ছে মা, আমি কী করব।
পুশ–ইন, পুশ–ব্যাক
পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুরু করে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে ঠিক এভাবেই হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বাংলাভাষী পরিযায়ী শ্রমিকেরা। লাগাতার সেই আক্রমণ প্রবল হয়ে উঠেছে। এর বিরুদ্ধে সড়কে নামতে বাধ্য হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
স্ট্রিম এক্সপ্লেইন
শেখ হাসিনার সমর্থকেরা নিজেদের এ স্থানকে দুর্ভেদ্য ঘাঁটি হিসেবে বিবেচনাই শুধু করেনি, প্রতিপক্ষ দলের কার্যক্রমকে তাদের প্রভাবের ওপর হুমকি হিসেবেও দেখেছেন। এমন মনোভাব আদতে শেখ পরিবারের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক উত্তরাধিকার এবং তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতার নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
থামছে না হরিণশিকারিদের দৌরাত্ম্য
বন্য প্রাণী ও মাছের প্রজনন মৌসুম হিসেবে বছরের জুন থেকে আগস্ট—তিন মাস সুন্দরবনে জেলে, বাওয়ালীসহ পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও থামছে না হরিণশিকারিদের তৎপরতা। স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে গড়ে উঠেছে একাধিক হরিণশিকারি চক্র।
গুম কমিশনের প্রতিবেদন
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গোপন বন্দিশালায় দায়িত্বরতদের কেউ কেউ বন্দীদের নানাভাবে সহযোগিতা করতেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বন্দীদের ওপর যে ধরনের অত্যাচার চালানোর নির্দেশ দিতেন, বাহিনীর সদস্যদের অনেকেই তা পুরোপুরি পালন করতেন না।