স্ট্রিম প্রতিবেদক
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৭ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ২ টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘জাতীয় মহাসমাবেশ’ আয়োজন করেছে। এ উপলক্ষে আজ ভোর থেকেই রাজধানীর নানা প্রান্ত থেকে বিভিন্ন স্লোগানসহ নেতাকর্মীদের মিছিল জড়ো হতে দেখা যায় উদ্যানে।
মিছিলে অনেকের মাথায় বাঁধা ছিল কাপড়, অনেকের পরনে ছিল দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা খচিত টি-শার্ট। কেউ কেউ বহন করছিলেন দলের পতাকা, কেউ কেউ বাংলাদেশের লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা হাতেও এসেছিলেন। নেতাদের দাবি, দলটির ৭ দফা দাবির পক্ষে জনমত গড়ে তুলতেই এই সমাবেশের আয়োজন।
আজকের সমাবেশের সভাপতিত্ব করবেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত থেকেই দলের নেতাকর্মীরা সমাবেশ অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন। বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, প্রায় ১০ হাজার বাস, চারটি বিশেষ ট্রেন ও কয়েকটি লঞ্চ নেতা কর্মীদের জন্য ভাড়া করেছে দলটি।
তিনি বলেন, ‘১০ লাখের বেশি মানুষ অংশ নেবেন বলে আমরা আশা করছি। শুধু জামায়াত কর্মীরা নয়, বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার পরিবর্তন চাওয়া সাধারণ মানুষও এতে উপস্থিত হবেন বলে আশা করছি।’
জামায়াতের ৭ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ও অন্যান্য সময় সংঘটিত সকল গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্রের সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসনের পাশাপাশি রয়েছে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে পিআর পদ্ধতিসহ প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে এবং গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের কথিত হামলায় সৃষ্ট অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে এই মহাসমাবেশ।
দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা জানিয়েছেন, দেশের ইতিহাসে এককভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ এটিই প্রথম। অবশ্য এর আগে বিএনপির সঙ্গে জোটে থাকাকালীন কিছু সমাবেশে যৌথভাবে অংশগ্রহণ করেছিল।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৭ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ২ টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘জাতীয় মহাসমাবেশ’ আয়োজন করেছে। এ উপলক্ষে আজ ভোর থেকেই রাজধানীর নানা প্রান্ত থেকে বিভিন্ন স্লোগানসহ নেতাকর্মীদের মিছিল জড়ো হতে দেখা যায় উদ্যানে।
মিছিলে অনেকের মাথায় বাঁধা ছিল কাপড়, অনেকের পরনে ছিল দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা খচিত টি-শার্ট। কেউ কেউ বহন করছিলেন দলের পতাকা, কেউ কেউ বাংলাদেশের লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা হাতেও এসেছিলেন। নেতাদের দাবি, দলটির ৭ দফা দাবির পক্ষে জনমত গড়ে তুলতেই এই সমাবেশের আয়োজন।
আজকের সমাবেশের সভাপতিত্ব করবেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত থেকেই দলের নেতাকর্মীরা সমাবেশ অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন। বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, প্রায় ১০ হাজার বাস, চারটি বিশেষ ট্রেন ও কয়েকটি লঞ্চ নেতা কর্মীদের জন্য ভাড়া করেছে দলটি।
তিনি বলেন, ‘১০ লাখের বেশি মানুষ অংশ নেবেন বলে আমরা আশা করছি। শুধু জামায়াত কর্মীরা নয়, বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার পরিবর্তন চাওয়া সাধারণ মানুষও এতে উপস্থিত হবেন বলে আশা করছি।’
জামায়াতের ৭ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ও অন্যান্য সময় সংঘটিত সকল গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্রের সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসনের পাশাপাশি রয়েছে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে পিআর পদ্ধতিসহ প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে এবং গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের কথিত হামলায় সৃষ্ট অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে এই মহাসমাবেশ।
দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা জানিয়েছেন, দেশের ইতিহাসে এককভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ এটিই প্রথম। অবশ্য এর আগে বিএনপির সঙ্গে জোটে থাকাকালীন কিছু সমাবেশে যৌথভাবে অংশগ্রহণ করেছিল।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে