বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) উস্কানিতে মব করে শিক্ষার্থীদের ওপর এই হামলা চালানোর অভিযোগ করেছেন আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনি। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর সব হামলার তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে বরিশালে চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দিনভর উত্তেজনার মধ্যে পার করেছে দুই পক্ষ। দুপুরের দিকে নার্স-কর্মচারীরা মিলে অনশনরত শিক্ষার্থীদের মারধর করে হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়ার মধ্যদিয়ে এই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) উস্কানিতে মব করে শিক্ষার্থীদের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনি। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর সব হামলার তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
অপর দিকে ডিজির আশ্বাসের পর স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলনের কোনো ভিত্তি নেই বলে দাবি করেছে হাসপাতালের মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশন। শুক্রবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত পাল্টাপাল্টি কার্যক্রমে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করেছে হাসপাতালটিতে। নিরাপত্তার জন্য প্রধান গেট বন্ধ করতে দেখা গেছে। কাউকে শিক্ষার্থী সন্দেহ হলেই মারধর করছেন কর্মচারীরা। এ সময় হাসপাতালের সামনে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়ি অবস্থান করছিল।
এর আগে বুধবার বরিশাল সফরে আসেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। একই সঙ্গে আন্দোলন করে জনভোগান্তি করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। ওই ঘোষণার এক দিন পরেই আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালিয়েছেন শেবাচিম হাসপাতালের কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার দুপুরের স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা শিক্ষার্থীদের মারধর করে শেবাচিম হাসপাতাল থেকে বের করে দেন কর্মচারীরা। এ সময়ে আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনিকে খুঁজতে দেখা গেছে। তবে কর্মসূচি ঘোষণা করলেও সময় অনশনস্থলে আসেনি তিনি। পরে বিকেলে এসে হামলায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন তিনি।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুরুতে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক রোগীর স্বজনকে মারধরের পর অবরুদ্ধ করে রাখেন নার্স, টেকনিশয়ান ও কর্মচারীরা। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতালের সামনে বান্দ রোডে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। সেখান থেকে ফিরে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়। এ সময় কর্মচারীদের সঙ্গে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিরাও যোগ দিয়ে হাসপাতালের পরিস্থিতি উত্তপ্ত করে তোলেন।
আন্দোলনের একাংশের মুখপাত্র নাভিদ নাসিফ বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল অহিংস। কিন্তু হাসপাতালের লোকজন পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের পিটিয়ে বের করে দিয়েছে। বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। যতই হামলা করা হোক, আন্দোলন থেকে পিছু হটব না।’
হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা বেশ কয়েক দফা দাবি উত্থাপন করে বিক্ষোভ করেছে। তাঁদের সমর্থন দিয়ে আন্দোলনে যুক্ত হতে দেখা গেছে ওষুধ বিপণনকর্মীদের।
হাসপাতাল কর্মচারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, অ্যাডমিশন ও পোস্ট-অ্যাডমিশন ওয়ার্ডে নিরাপত্তায় আনসার সদস্য নিয়োগ, হাসপাতালে ‘দর্শনার্থী কার্ড’ দিয়ে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ, জরুরি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগকে কার্যকর করা, শয্যা সংখ্যার অতিরিক্ত রোগী ভর্তি নেওয়া বন্ধ করতে হবে।
শেবাচিম হাসপাতালের মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন জানান, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজির বরিশালে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের দাবি মেনে নেন। এরপরও তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছেন। তাঁরা সারাক্ষণ রোগীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করছেন।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘শুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে আমরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাব। সে ক্ষেত্রে আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে দেশের অন্য হাসপাতালও থাকবে।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচির সময় উপস্থিত না থাকলেও বিকেলে বরিশাল নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনি। তিনি বলেন, ‘বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরিশালে এসে বলেছেন– শিক্ষার্থীদের এই দাবি অযৌক্তিক, কেউ আন্দোলন করলে প্রশাসন তাতে হস্তক্ষেপ করবে। তাঁর উস্কানিতে আজ এমন মব করা হয়েছে। তার বক্তব্যের কারণেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে।’
মহিউদ্দিন অভিযোগ করেন, শেবাচিম হাসপাতাল কর্মীদের পোশাক পরিহিত একটা দল লোক মব করে শান্তিপূর্ণভাবে অনশনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থী প্রত্যেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘পূর্বঘোষিত তিনটি দাবির সাথে আরেকটি দাবি হলো, স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের এই গণমানুষের আন্দোলনে যতগুলো হামলা হয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিটি হামলার বিচার চাই।’ যুক্ত করে রনি বলেন, চার দফা দাবি যতদিন পর্যন্ত না বাস্তবায়ন হবে ততদিন পর্যন্ত কাউকে ভয় না পেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
হামলার বিষয়ে শেবাচিম হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মনিরুজ্জামান শাহীন বলেন, ‘অনশনরতদের ওপর হামলার ঘটনা সর্ম্পকে জানা নেই। দ্রুতই খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।’
শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তবে তাঁকে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠানো হলে তাঁর উত্তর পাওয়া যায়নি।
মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, হাসপাতালের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ওই এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত।
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে বরিশালে চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দিনভর উত্তেজনার মধ্যে পার করেছে দুই পক্ষ। দুপুরের দিকে নার্স-কর্মচারীরা মিলে অনশনরত শিক্ষার্থীদের মারধর করে হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়ার মধ্যদিয়ে এই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) উস্কানিতে মব করে শিক্ষার্থীদের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনি। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর সব হামলার তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
অপর দিকে ডিজির আশ্বাসের পর স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলনের কোনো ভিত্তি নেই বলে দাবি করেছে হাসপাতালের মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশন। শুক্রবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত পাল্টাপাল্টি কার্যক্রমে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করেছে হাসপাতালটিতে। নিরাপত্তার জন্য প্রধান গেট বন্ধ করতে দেখা গেছে। কাউকে শিক্ষার্থী সন্দেহ হলেই মারধর করছেন কর্মচারীরা। এ সময় হাসপাতালের সামনে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়ি অবস্থান করছিল।
এর আগে বুধবার বরিশাল সফরে আসেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। একই সঙ্গে আন্দোলন করে জনভোগান্তি করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। ওই ঘোষণার এক দিন পরেই আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালিয়েছেন শেবাচিম হাসপাতালের কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার দুপুরের স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা শিক্ষার্থীদের মারধর করে শেবাচিম হাসপাতাল থেকে বের করে দেন কর্মচারীরা। এ সময়ে আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনিকে খুঁজতে দেখা গেছে। তবে কর্মসূচি ঘোষণা করলেও সময় অনশনস্থলে আসেনি তিনি। পরে বিকেলে এসে হামলায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন তিনি।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুরুতে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক রোগীর স্বজনকে মারধরের পর অবরুদ্ধ করে রাখেন নার্স, টেকনিশয়ান ও কর্মচারীরা। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতালের সামনে বান্দ রোডে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। সেখান থেকে ফিরে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়। এ সময় কর্মচারীদের সঙ্গে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিরাও যোগ দিয়ে হাসপাতালের পরিস্থিতি উত্তপ্ত করে তোলেন।
আন্দোলনের একাংশের মুখপাত্র নাভিদ নাসিফ বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল অহিংস। কিন্তু হাসপাতালের লোকজন পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের পিটিয়ে বের করে দিয়েছে। বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। যতই হামলা করা হোক, আন্দোলন থেকে পিছু হটব না।’
হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা বেশ কয়েক দফা দাবি উত্থাপন করে বিক্ষোভ করেছে। তাঁদের সমর্থন দিয়ে আন্দোলনে যুক্ত হতে দেখা গেছে ওষুধ বিপণনকর্মীদের।
হাসপাতাল কর্মচারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, অ্যাডমিশন ও পোস্ট-অ্যাডমিশন ওয়ার্ডে নিরাপত্তায় আনসার সদস্য নিয়োগ, হাসপাতালে ‘দর্শনার্থী কার্ড’ দিয়ে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ, জরুরি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগকে কার্যকর করা, শয্যা সংখ্যার অতিরিক্ত রোগী ভর্তি নেওয়া বন্ধ করতে হবে।
শেবাচিম হাসপাতালের মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন জানান, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজির বরিশালে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের দাবি মেনে নেন। এরপরও তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছেন। তাঁরা সারাক্ষণ রোগীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করছেন।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘শুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে আমরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাব। সে ক্ষেত্রে আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে দেশের অন্য হাসপাতালও থাকবে।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচির সময় উপস্থিত না থাকলেও বিকেলে বরিশাল নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মহিউদ্দিন রনি। তিনি বলেন, ‘বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরিশালে এসে বলেছেন– শিক্ষার্থীদের এই দাবি অযৌক্তিক, কেউ আন্দোলন করলে প্রশাসন তাতে হস্তক্ষেপ করবে। তাঁর উস্কানিতে আজ এমন মব করা হয়েছে। তার বক্তব্যের কারণেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে।’
মহিউদ্দিন অভিযোগ করেন, শেবাচিম হাসপাতাল কর্মীদের পোশাক পরিহিত একটা দল লোক মব করে শান্তিপূর্ণভাবে অনশনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থী প্রত্যেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘পূর্বঘোষিত তিনটি দাবির সাথে আরেকটি দাবি হলো, স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের এই গণমানুষের আন্দোলনে যতগুলো হামলা হয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিটি হামলার বিচার চাই।’ যুক্ত করে রনি বলেন, চার দফা দাবি যতদিন পর্যন্ত না বাস্তবায়ন হবে ততদিন পর্যন্ত কাউকে ভয় না পেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
হামলার বিষয়ে শেবাচিম হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মনিরুজ্জামান শাহীন বলেন, ‘অনশনরতদের ওপর হামলার ঘটনা সর্ম্পকে জানা নেই। দ্রুতই খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।’
শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তবে তাঁকে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠানো হলে তাঁর উত্তর পাওয়া যায়নি।
মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, হাসপাতালের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ওই এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার স্থানীয় শ্রমিকেরা যেসব সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা পান, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা এখন থেকে একই সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলা ভাষায় অভিযোগ করতে পারার সুবিধাপ্রাপ্তির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে