স্ট্রিম প্রতিবেদক
‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ‘আন্তর্জাতিক যুব দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত হয় জাতীয় যুব সম্মেলন। সম্মেলনে ‘যুব ইশতেহার’ পাঠ করেন জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
সরেজমিনে দেখা যায়, ‘সারা দেশ থেকে আসা যুবকরা ভিড় করেছেন ফার্মগেট এলাকায়। কানায় কানায় ভরে উঠেছে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন। হলরুমের সিটে জায়গা না পেয়ে অনেকে বসেছেন সিঁড়িতে। অনেকে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাইরে। তাদের মধ্যে একজন সোহেল।
স্ট্রিমকে সোহেল বলেন, ‘আমি আগে কখনও রাজনীতি বা কোনও দলের সঙ্গে ছিলাম না। গণ-অভ্যুত্থানের পর মনে হলো, এনসিপিই আমার দল। এমন দলই চেয়েছিলাম, যেখানে তরুণরা নেতৃত্ব দেবে। আজ যুব ইশতেহার দেওয়া হলো। আমার মনে হয়, এই ইশতেহার বাস্তবায়ন হলে দেশের বেকারত্ব অনেকটাই কমে যাবে। যুবকরা দিশা পাবে।’
নরসিংদী থেকে এসেছেন সাঈদ খান। তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘এই ইশতেহার আমাদের আশার আলো। আমরা এই ইশতেহারের অপেক্ষাতেই ছিলাম। এর মাধ্যমে অবশ্যই আমরা আগের যে কোনও সময়ের তুলনায় শক্তিশালী যুব নেতৃত্ব এবং হতাশামুক্ত যুবসমাজ গড়ে তুলবো।’
চেয়ার ফাঁকা না পেয়ে হলরুমের সিঁড়িতে বসে বক্তব্য শুনছিলেন তাহের। তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘ইশতেহার শুনতেই আসলাম। তাই চেয়ার আর সিঁড়ি নিয়ে ভাবি নাই। ইশতেহারা শুনলাম, সবগুলো পয়েন্টই গুরুত্বপূর্ণ। সবগুলোই পছন্দ হয়েছে। এই ইশতেহার মোতাবেক কাজ করতে পারলে আমাদের কেউ থামাতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ।’
এর আগে সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব জাহেদুল ইসলামসহ জাতীয় যুব শক্তির নেতাকর্মী এবং অন্যান্য দল ও সংগঠনের নেতারা।
‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ‘আন্তর্জাতিক যুব দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত হয় জাতীয় যুব সম্মেলন। সম্মেলনে ‘যুব ইশতেহার’ পাঠ করেন জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
সরেজমিনে দেখা যায়, ‘সারা দেশ থেকে আসা যুবকরা ভিড় করেছেন ফার্মগেট এলাকায়। কানায় কানায় ভরে উঠেছে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন। হলরুমের সিটে জায়গা না পেয়ে অনেকে বসেছেন সিঁড়িতে। অনেকে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাইরে। তাদের মধ্যে একজন সোহেল।
স্ট্রিমকে সোহেল বলেন, ‘আমি আগে কখনও রাজনীতি বা কোনও দলের সঙ্গে ছিলাম না। গণ-অভ্যুত্থানের পর মনে হলো, এনসিপিই আমার দল। এমন দলই চেয়েছিলাম, যেখানে তরুণরা নেতৃত্ব দেবে। আজ যুব ইশতেহার দেওয়া হলো। আমার মনে হয়, এই ইশতেহার বাস্তবায়ন হলে দেশের বেকারত্ব অনেকটাই কমে যাবে। যুবকরা দিশা পাবে।’
নরসিংদী থেকে এসেছেন সাঈদ খান। তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘এই ইশতেহার আমাদের আশার আলো। আমরা এই ইশতেহারের অপেক্ষাতেই ছিলাম। এর মাধ্যমে অবশ্যই আমরা আগের যে কোনও সময়ের তুলনায় শক্তিশালী যুব নেতৃত্ব এবং হতাশামুক্ত যুবসমাজ গড়ে তুলবো।’
চেয়ার ফাঁকা না পেয়ে হলরুমের সিঁড়িতে বসে বক্তব্য শুনছিলেন তাহের। তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘ইশতেহার শুনতেই আসলাম। তাই চেয়ার আর সিঁড়ি নিয়ে ভাবি নাই। ইশতেহারা শুনলাম, সবগুলো পয়েন্টই গুরুত্বপূর্ণ। সবগুলোই পছন্দ হয়েছে। এই ইশতেহার মোতাবেক কাজ করতে পারলে আমাদের কেউ থামাতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ।’
এর আগে সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব জাহেদুল ইসলামসহ জাতীয় যুব শক্তির নেতাকর্মী এবং অন্যান্য দল ও সংগঠনের নেতারা।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
২৮ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘নির্বাচনের ডেট ঘোষণা হয়েছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে; ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হয়, আমার যে ভাইয়েরা শহীদ হয়েছিল, রক্ত দিয়েছিল সংস্কারের জন্য, তাহলে কবরে গিয়ে তার লাশটা ফেরত দিতে হবে এই সরকারকে। ‘
২ দিন আগে