স্ট্রিম প্রতিবেদক
বক্তব্য শুরুর আট মিনিটের মাথায় মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তবে দ্রুত নিজেকে সামলে নিয়ে আবারও বক্তৃতা শুরু করেন তিনি। কিন্তু আবারও এক মিনিটের ভেতর মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন। পরে সেখানে বসেই বক্তব্য শেষ করেন ৬৬ বছর বয়সী এই নেতা।
পড়ে যাওয়ার আগে নিজের বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘একটি লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটি হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। আমরা তারুণ্য এবং যৌবনের শক্তিকে একত্রিত করে সেই লড়াইয়েও ইনশাআল্লাহ জয় লাভ করব।’
এ সময় ‘জামায়াত যে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়বে এর প্রমাণ কী, তার প্রথম প্রমাণ হচ্ছে…’ বলেই মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের নেতারা তাকে ঘিরে ধরেন। সোহরাওয়ার্দীর জনসমাবেশে হৈচৈ পড়ে যায়। মঞ্চ থেকে সবাইকে নিজ নিজ জায়গায় শান্ত হয়ে বসে থাকার অনুরোধ করা হয়।
এক মিনিটের ভেতর সহকর্মীদের সহযোগিতায় আবারও মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাইকের সামনে আসেন তিনি। এসময় তাঁকে মাইকে বলতে শোনা যায়, ‘সম্মানিত ভাইয়েরা, স্বাভাবিক কারণেই গরমে হয়তো…আমি আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করি, আবার আপনাদের সামনে দাঁড়াতে পেরেছি। আমি বলেছিলাম, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ আমরা গড়ব। আমরা কথা দিচ্ছি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী যদি আল্লাহ তায়ালার মেহেরবাণী এবং জনগণের ভালোবাসা নিয়ে সরকার গঠন করে, তাহলে…’ বলে আবারও লুটিয়ে পড়েন তিনি।
এসময় আগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকা সহকর্মীরা তাঁকে দ্রুত ধরে বসিয়ে দেন। পরে সেখানেই চিত করে শুইয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু দ্রুত শোয়া থেকে উঠে বসে আবারও মাইক নিয়ে তিনি বলেন, ‘আল্লাহ যত সময় হায়াত দিয়েছেন তত সময় মানুষের জন্য লড়াই করবো ইনশাআল্লাহ। এ লড়াই বন্ধ হবে না। বাংলার মানুষের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই অব্যাহত থাকবে। বলছিলাম, জামায়াতে ইসলামী যদি সেবা করার সুযোগ পায়, বাংলার মানুষের মালিক হবে না, সেবক হবে ইনশাআল্লাহ।’
এসময় তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী থেকে কেউ এমপি-মন্ত্রী হলে সরকারি প্লট গ্রহণ করবে না। নিজের হাতে তারা কোনো টাকা চালাচালি করবে না।’
বক্তব্য শুরুর আট মিনিটের মাথায় মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তবে দ্রুত নিজেকে সামলে নিয়ে আবারও বক্তৃতা শুরু করেন তিনি। কিন্তু আবারও এক মিনিটের ভেতর মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন। পরে সেখানে বসেই বক্তব্য শেষ করেন ৬৬ বছর বয়সী এই নেতা।
পড়ে যাওয়ার আগে নিজের বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘একটি লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটি হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। আমরা তারুণ্য এবং যৌবনের শক্তিকে একত্রিত করে সেই লড়াইয়েও ইনশাআল্লাহ জয় লাভ করব।’
এ সময় ‘জামায়াত যে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়বে এর প্রমাণ কী, তার প্রথম প্রমাণ হচ্ছে…’ বলেই মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের নেতারা তাকে ঘিরে ধরেন। সোহরাওয়ার্দীর জনসমাবেশে হৈচৈ পড়ে যায়। মঞ্চ থেকে সবাইকে নিজ নিজ জায়গায় শান্ত হয়ে বসে থাকার অনুরোধ করা হয়।
এক মিনিটের ভেতর সহকর্মীদের সহযোগিতায় আবারও মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাইকের সামনে আসেন তিনি। এসময় তাঁকে মাইকে বলতে শোনা যায়, ‘সম্মানিত ভাইয়েরা, স্বাভাবিক কারণেই গরমে হয়তো…আমি আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করি, আবার আপনাদের সামনে দাঁড়াতে পেরেছি। আমি বলেছিলাম, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ আমরা গড়ব। আমরা কথা দিচ্ছি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী যদি আল্লাহ তায়ালার মেহেরবাণী এবং জনগণের ভালোবাসা নিয়ে সরকার গঠন করে, তাহলে…’ বলে আবারও লুটিয়ে পড়েন তিনি।
এসময় আগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকা সহকর্মীরা তাঁকে দ্রুত ধরে বসিয়ে দেন। পরে সেখানেই চিত করে শুইয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু দ্রুত শোয়া থেকে উঠে বসে আবারও মাইক নিয়ে তিনি বলেন, ‘আল্লাহ যত সময় হায়াত দিয়েছেন তত সময় মানুষের জন্য লড়াই করবো ইনশাআল্লাহ। এ লড়াই বন্ধ হবে না। বাংলার মানুষের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই অব্যাহত থাকবে। বলছিলাম, জামায়াতে ইসলামী যদি সেবা করার সুযোগ পায়, বাংলার মানুষের মালিক হবে না, সেবক হবে ইনশাআল্লাহ।’
এসময় তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী থেকে কেউ এমপি-মন্ত্রী হলে সরকারি প্লট গ্রহণ করবে না। নিজের হাতে তারা কোনো টাকা চালাচালি করবে না।’
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে