সাত দফা দাবিতে শনিবার জাতীয় সমাবেশ
সমাবেশের মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন আপাতত বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বরং আবারও ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে। তাই নির্বাচনের আগেই মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করে জামায়েতে ইসলামী। সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার এসব কথা বলেন। সাত দফা দাবি তুলে ধরেন তিনি।
সাত দফা দাবিতে ১৯ জুলাই (শনিবার) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জামায়াত মনে করে, সংস্কার ছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচন হলে আবার ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে। তাই কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সংস্কারকে বিঘ্নিত করতে না পারে, তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
জামায়াতের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’নিশ্চিত করা, নির্বাচনের আগে জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচার, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা।
এ সময় গোলাম পরওয়ার বলেন, দেশে নির্বাচনী মাঠের সমতা নেই। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। মৌলিক সংস্কারের দাবি তোলা হবে সমাবেশে। কর্তৃত্ববাদী শাসক যেন আর তৈরি না হয়, এ জন্য রাষ্ট্রের কাঠামোকে পরিবর্তন করতে হবে। নির্বাচনের আগেই তাই মৌলিক সংস্কার করতে হবে। সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। আরেকটা ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার বেলা দুইটায় মূল সমাবেশ শুরু হবে। তবে জামায়াতের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পক্ষ থেকে সকাল ১০টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে। মূল সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন ইসলামি দল ও রাজনৈতিক দলের নেতারা, জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্য ও জুলাইয়ে আহত ব্যক্তিরা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নোত্তরপর্বে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় নব্বইটি দেশে পিআর পদ্ধতি রয়েছে। পিআরেরও রয়েছে ছয়টি ধরন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন একটি উপযুক্ত পন্থা। এতে প্রতিটি ভোটের মূল্যায়ন হয়। আনুপাতিক হারে সংসদের আসনগুলোকে দল নমিনেট করে। এখানে কালো টাকা, পেশিশক্তি, মনোনয়ন-বাণিজ্য থাকে না। একটা কোয়ালিটি পার্লামেন্ট হয়। অনেক সুবিধা এখানে আছে। জাতীয় সমাবেশে জাতীয় নেতা ও আমীরে জামায়াত এ বিষয়ে বক্তব্য রাখবেন।’
এ সময় গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার নিন্দা জানান গোলাম পরওয়ার।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জামায়াতের ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় রাখতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, সমাবেশস্থলে ১৫টি মেডিকেল বুথ ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১৫টি স্পট নির্ধারণ করা হয়েছে। সমাবেশ সফল করতে জামায়াত আটটি উপকমিটি গঠন করেছে। উপকমিটিগুলোর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হবে এই সমাবেশ।
সমাবেশের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে গোলাম পরওয়ার বলেন, মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন আপাতত বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে সম্ভাব্য দুর্ভোগের জন্য সংবাদ সম্মেলন থেকে নগরবাসীর কাছে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করে দলটি। দুর্ভোগের বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য তারা নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বরং আবারও ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে। তাই নির্বাচনের আগেই মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করে জামায়েতে ইসলামী। সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার এসব কথা বলেন। সাত দফা দাবি তুলে ধরেন তিনি।
সাত দফা দাবিতে ১৯ জুলাই (শনিবার) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জামায়াত মনে করে, সংস্কার ছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচন হলে আবার ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে। তাই কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সংস্কারকে বিঘ্নিত করতে না পারে, তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
জামায়াতের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’নিশ্চিত করা, নির্বাচনের আগে জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচার, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা।
এ সময় গোলাম পরওয়ার বলেন, দেশে নির্বাচনী মাঠের সমতা নেই। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। মৌলিক সংস্কারের দাবি তোলা হবে সমাবেশে। কর্তৃত্ববাদী শাসক যেন আর তৈরি না হয়, এ জন্য রাষ্ট্রের কাঠামোকে পরিবর্তন করতে হবে। নির্বাচনের আগেই তাই মৌলিক সংস্কার করতে হবে। সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। আরেকটা ফ্যাসিবাদের উত্থান হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার বেলা দুইটায় মূল সমাবেশ শুরু হবে। তবে জামায়াতের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পক্ষ থেকে সকাল ১০টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে। মূল সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন ইসলামি দল ও রাজনৈতিক দলের নেতারা, জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্য ও জুলাইয়ে আহত ব্যক্তিরা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নোত্তরপর্বে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় নব্বইটি দেশে পিআর পদ্ধতি রয়েছে। পিআরেরও রয়েছে ছয়টি ধরন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন একটি উপযুক্ত পন্থা। এতে প্রতিটি ভোটের মূল্যায়ন হয়। আনুপাতিক হারে সংসদের আসনগুলোকে দল নমিনেট করে। এখানে কালো টাকা, পেশিশক্তি, মনোনয়ন-বাণিজ্য থাকে না। একটা কোয়ালিটি পার্লামেন্ট হয়। অনেক সুবিধা এখানে আছে। জাতীয় সমাবেশে জাতীয় নেতা ও আমীরে জামায়াত এ বিষয়ে বক্তব্য রাখবেন।’
এ সময় গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার নিন্দা জানান গোলাম পরওয়ার।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জামায়াতের ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় রাখতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, সমাবেশস্থলে ১৫টি মেডিকেল বুথ ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১৫টি স্পট নির্ধারণ করা হয়েছে। সমাবেশ সফল করতে জামায়াত আটটি উপকমিটি গঠন করেছে। উপকমিটিগুলোর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হবে এই সমাবেশ।
সমাবেশের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে গোলাম পরওয়ার বলেন, মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন আপাতত বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে সম্ভাব্য দুর্ভোগের জন্য সংবাদ সম্মেলন থেকে নগরবাসীর কাছে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করে দলটি। দুর্ভোগের বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য তারা নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে