২০০৮ থেকে ২০২৫
স্ট্রিম ডেস্ক
এটাই প্রথম নয়। চীনের তৈরি এফ-৭ সিরিজের বিমান বাংলাদেশে এবারসহ মোট চারবার দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। প্রতিবারই নিহত হয়েছেন পাইলট।
সর্বশেষ রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই সিরিজের একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।
এই এফ-৭ সিরিজের বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাসও কম নয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এফ-৭ সিরিজের ৪টি বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এই সিরিজের বিমানে তুলনামূলকভাবে উচ্চ দুর্ঘটনার হার লক্ষ করা গেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সিরিজের বিমানটির অন্তত ১৫টি মারাত্মক দুর্ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।
এর পেছনে কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞদের মত হচ্ছে, পুরোনো নকশা, আধুনিক ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেমের অনুপস্থিতি।
২০০৮ সালের ৮ এপ্রিল দুপুরে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার পাহাড়িপাড়ায় একটি কলাবাগানে বিধ্বস্ত হয় যুদ্ধবিমান। এফ ৭ সিরিজের এই বিমানটি চালাচ্ছিলেন স্কোয়াড্রন লিডার মোর্শেদ হাসান।
মোর্শেদ হাসান প্রশিক্ষণ শেষ করে কুর্মিটোলা বিমান ঘাঁটির পথে ছিলেন। দুর্ঘটনার সময় বিমানে আগুন ধরে যায় এবং পাইলট প্যারাসুট ব্যবহার করে বেরিয়ে এলেও তিনি টিনের চালে পড়ে মারাত্মকভাবে আহত হন। তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আইএসপিআর জানিয়েছিল, দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ ছিল যান্ত্রিক ত্রুটি।
২০১৫ সালের ২৯ জুন সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে উড্ডয়ন করার পর বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয় একটি এফ-৭ এমবি যুদ্ধবিমান। বিমানটি চালাচ্ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তাহমিদ। বিমানটি সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে জহুরুল হক বিমানঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছিল। এরপর ১১টা ১০ মিনিটে রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে এটি বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। স্থানীয় জেলেরা পানিতে বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান।
২০১৮ সালের ২৩ নভেম্বর দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় রসুলপুর এলাকায় একটি এফ-৭ বিজি বিমান বিধ্বস্ত হয়। উইং কমান্ডার আরিফ আহমেদ দীপু বিমানটি চালাচ্ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালে বিমানটির ফুয়েল ট্যাঙ্কে আগুন ধরে যায়। মাটির কাছাকছি আসার পর তিনি বিমানটি থেকে বের হয়ে এলেও প্রাণে বাঁচেননি। পরে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চীনের তৈরি এই সিরিজের বিমানের মূল নাম ‘চেংদু জি-৭’। চীনের বাইরে বিক্রি করার সংস্করণকে ‘এফ-৭’ বলা হয়। উত্তরায় বিধ্বস্ত এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি আসলে চেংদু এফ-৭ সিরিজের একটি আধুনিক সংস্করণ। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য বিশেষভাবে তৈরি সংস্করণটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বিজিআই’। বিজিআই মানে ‘বাংলাদেশ গ্লাস-ককপিট ইমপ্রুভড’। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে সরবরাহের পর চীন এই সিরিজের উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। ফ্লাইট গ্লোবালের তথ্য থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর মোট ৩৬টি এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান রয়েছে।
এটাই প্রথম নয়। চীনের তৈরি এফ-৭ সিরিজের বিমান বাংলাদেশে এবারসহ মোট চারবার দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। প্রতিবারই নিহত হয়েছেন পাইলট।
সর্বশেষ রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই সিরিজের একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।
এই এফ-৭ সিরিজের বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাসও কম নয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এফ-৭ সিরিজের ৪টি বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এই সিরিজের বিমানে তুলনামূলকভাবে উচ্চ দুর্ঘটনার হার লক্ষ করা গেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সিরিজের বিমানটির অন্তত ১৫টি মারাত্মক দুর্ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।
এর পেছনে কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞদের মত হচ্ছে, পুরোনো নকশা, আধুনিক ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেমের অনুপস্থিতি।
২০০৮ সালের ৮ এপ্রিল দুপুরে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার পাহাড়িপাড়ায় একটি কলাবাগানে বিধ্বস্ত হয় যুদ্ধবিমান। এফ ৭ সিরিজের এই বিমানটি চালাচ্ছিলেন স্কোয়াড্রন লিডার মোর্শেদ হাসান।
মোর্শেদ হাসান প্রশিক্ষণ শেষ করে কুর্মিটোলা বিমান ঘাঁটির পথে ছিলেন। দুর্ঘটনার সময় বিমানে আগুন ধরে যায় এবং পাইলট প্যারাসুট ব্যবহার করে বেরিয়ে এলেও তিনি টিনের চালে পড়ে মারাত্মকভাবে আহত হন। তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আইএসপিআর জানিয়েছিল, দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ ছিল যান্ত্রিক ত্রুটি।
২০১৫ সালের ২৯ জুন সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে উড্ডয়ন করার পর বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয় একটি এফ-৭ এমবি যুদ্ধবিমান। বিমানটি চালাচ্ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তাহমিদ। বিমানটি সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে জহুরুল হক বিমানঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছিল। এরপর ১১টা ১০ মিনিটে রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে এটি বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। স্থানীয় জেলেরা পানিতে বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান।
২০১৮ সালের ২৩ নভেম্বর দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় রসুলপুর এলাকায় একটি এফ-৭ বিজি বিমান বিধ্বস্ত হয়। উইং কমান্ডার আরিফ আহমেদ দীপু বিমানটি চালাচ্ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালে বিমানটির ফুয়েল ট্যাঙ্কে আগুন ধরে যায়। মাটির কাছাকছি আসার পর তিনি বিমানটি থেকে বের হয়ে এলেও প্রাণে বাঁচেননি। পরে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চীনের তৈরি এই সিরিজের বিমানের মূল নাম ‘চেংদু জি-৭’। চীনের বাইরে বিক্রি করার সংস্করণকে ‘এফ-৭’ বলা হয়। উত্তরায় বিধ্বস্ত এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি আসলে চেংদু এফ-৭ সিরিজের একটি আধুনিক সংস্করণ। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য বিশেষভাবে তৈরি সংস্করণটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বিজিআই’। বিজিআই মানে ‘বাংলাদেশ গ্লাস-ককপিট ইমপ্রুভড’। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে সরবরাহের পর চীন এই সিরিজের উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। ফ্লাইট গ্লোবালের তথ্য থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর মোট ৩৬টি এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান রয়েছে।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
৪ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগে