বিমান দুর্ঘটনায় নিভে গেল ১৩ বছরের জীবন
পরিবারের ছোট সন্তান মাকিনকে নিয়ে বাবা-মায়ের ছিল একরাশ স্বপ্ন। বাবা তাঁকে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে কাজে যেতেন। বিকেলে আবার নিয়ে আসতেন। এ সময় কিশোর মাকিন ভাবত, আজ ঘরে ফিরে রংপেনসিলের আঁচড়ে কোন পাখিটাকে জীবন্ত করে তুলবে সে। কিন্তু যে মাকিন রং-রেখায় পাখি আঁকত, ২১ জুলাই সোমবার রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সে-ই যেন পাখি হয়ে উড়ে গেল।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
তাঁর বয়স মাত্র ১৩ বছর। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। বাবা-মায়ের বড় আদরের। পড়ালেখার পাশাপাশি দৌড়ঝাঁপ, বন্ধুদের সঙ্গে খেলা, আর মাঝেমধ্যে পাখির ছবি আঁকা–এসবই ছিল আব্দুল মুসাব্বির মাকিনের প্রতিদিনের রুটিন। বাবা মোহাম্মদ মহসিন পেশায় স্যানিটারি ব্যবসায়ী। গাজীপুর সদর উপজেলার বড়বাড়ি এলাকায় বসবাস করেন তাঁরা।
পরিবারের ছোট সন্তান মাকিনকে নিয়ে বাবা-মায়ের ছিল একরাশ স্বপ্ন। বাবা তাঁকে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে কাজে যেতেন। বিকেলে আবার নিয়ে আসতেন। এ সময় কিশোর মাকিন ভাবত, আজ ঘরে ফিরে রংপেনসিলের আঁচড়ে কোন পাখিটাকে জীবন্ত করে তুলবে সে। কিন্তু যে মাকিন রং-রেখায় পাখি আঁকত, ২১ জুলাই সোমবার রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সে-ই যেন পাখি হয়ে উড়ে গেল। তাঁর বাবা মোহাম্মদ মহসিন কাঁদতে কাঁদতে স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার ছোট্ট পাখিটা যে চলে গেল! ও অনেক কষ্ট পেয়েছে। আমার ছোট পাখিটা আর কখনো ফিরবে না।’
মাকিনের মৃত্যু যেন পুরো পরিবারকেই ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছে পুরো এলাকা।
মোহাম্মদ মহসিন বললেন, ‘সেদিনও ছেলেটা খুশিমনে স্কুলে গেল। তখন কি বুঝেছিলাম! বড় ভাইয়ের সঙ্গে ওর সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মতো। এমন স্বাভাবিক, স্নেহঘেরা জীবনে কেন অন্ধকার নেমে এল?’
বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর মাকিনকে উদ্ধার করে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাওয়া হয়। ততক্ষণে তাঁর শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সে মারা যায়।
২১ জুলাই সোমবার দুপুরে দিয়াবাড়ির আকাশে হঠাৎই বিকট শব্দ হলো। তখনও মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছিল ছুটির আমেজে, দু-একটি ক্লাস চলছিল। আচমকা বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয় স্কুলের হায়দার আলী ভবনের সামনে। মুহূর্তেই চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে আগুন আর ধোঁয়া। বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে চারদিক। শিক্ষার্থী আর শিক্ষকদের মধ্যে শুরু হয় আতঙ্ক ও ছোটাছুটি।
সবাই তখন দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের খুঁজতে ব্যস্ত। এর মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছুতে শুরু করেছেন অনেক অভিভাবক। চারদিকে আর্তনাদ আর কান্নার রোল। এর মধ্যে আগুনের ভেতর পড়ে থাকা এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়। পরে জানা যায়, তার নাম আব্দুল মুসাব্বির মাকিন।
ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে মাকিনকে নিয়ে যাওয়া হয় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। ততক্ষণে তাঁর শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাকিনের সে সময়ের অবস্থা বর্ণনা করে প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, ‘ওর শরীরে আগুনে পোড়া অংশগুলো ছিল খুব গুরুতর। আমরা সাধ্যমতো চিকিৎসা দিয়েছি। কিন্তু শরীর সাড়া দিচ্ছিল না। এমন ছোট্ট শিশুর শরীর আগুনের বিরুদ্ধে বেশি দিন টিকতে পারেনি।’
চিকিৎসকেরা জানান, মাকিনকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। তার ফুসফুস, ত্বক আর অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো আক্রান্ত হয়েছিল আগুনে। তাই চিকিৎসা চললেও ব্যথা কমছিল না। ইনফেকশনও বাড়ছিল। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা যায় সে।
মাকিনের বাবা মোহাম্মদ মহসিন যখন খবরটি পান, তখন তাঁর পাগলের মতো অবস্থা। তিনি বললেন, ‘খবর পেয়ে আমি দ্রুত স্কুলে যাই। কিন্তু ওকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। কোথাও নেই ছেলেটা। তখন আমি কী করি! উদ্ভ্রান্তের মতো এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ঘুরে বেরিয়েছি। সন্ধ্যার পরে অপরিচিত একটা নম্বর থেকে আমার মোবাইলে ফোন এল। আমাকে বলা হলো, আপনার ছেলে বার্ন ইউনিটে ভর্তি। তখনই বুঝলাম, কী ভয়াবহ কষ্ট হচ্ছে আমার ছোট্ট পাখিটার।’
মোহাম্মদ মহসিন আর কিছুই বলতে পারলেন না । তাঁর চোখে তখন অশ্রুর ধারা।
আগুনে পোড়া মাকিনের মুখ দেখে প্রথমে তাকে চেনার উপায় ছিল না। ঝলসে যাওয়া শরীর ও পোড়া জামা দেখে তাঁর মাও ছেলেকে চিনতে পারেননি। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘ওকে শেষবার যখন দেখি, চিনতেই পারিনি। একটা শিশু কীভাবে এত কষ্ট পেয়ে মরতে পারে! এটা কোন ধরনের বিচার?’
মাকিনের মৃত্যু তাঁদের পুরো পরিবারকেই ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। এখন দিনরাত কাঁদছেন তাঁর বাবা। বারবার তিনি বলছেন একই কথা, ‘কত কষ্ট পেয়েই না আমার ছোট্ট পাখিটা চলে গেল।’ বিলাপ ঝরে পড়ছে মাকিনের মায়ের কন্ঠেও। থামছে না আত্মীয়স্বজনের কান্নাও।
ঘটনার দিন ছোট ছেলে মাকিনকে ভাত খাইয়ে স্কুলে পাঠিয়েছিলেন মা। ক্রমাগত তিনি বলছিলেন সে কথাই, ‘সেদিন সকালে আমার মানিককে আমি ভাত খাইয়েছি। দুপুরেও তাঁর জন্য টেবিলে ভাত রাখা ছিল। আহা রে, আমার সোনাটা ভাতও খেতে পারল না।’
মায়ের মতো প্রায় একই ধরনের হাহাকার ধরা পড়ল মাকিনের ভাইয়ের গলায়ও। খুব আক্ষেপ নিয়ে সে বলল, ‘ও আমার পাশে বসে পড়ত। এখন আমি কার পাশে বসব?’
গাজীপুর সদরের বড়বাড়ি এলাকার নিজ গ্রামে মাকিনের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বড়বাড়ি জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা। রাতে তাঁকে দাফন করা হয় স্থানীয় কবরস্থানে।
তাঁর বয়স মাত্র ১৩ বছর। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। বাবা-মায়ের বড় আদরের। পড়ালেখার পাশাপাশি দৌড়ঝাঁপ, বন্ধুদের সঙ্গে খেলা, আর মাঝেমধ্যে পাখির ছবি আঁকা–এসবই ছিল আব্দুল মুসাব্বির মাকিনের প্রতিদিনের রুটিন। বাবা মোহাম্মদ মহসিন পেশায় স্যানিটারি ব্যবসায়ী। গাজীপুর সদর উপজেলার বড়বাড়ি এলাকায় বসবাস করেন তাঁরা।
পরিবারের ছোট সন্তান মাকিনকে নিয়ে বাবা-মায়ের ছিল একরাশ স্বপ্ন। বাবা তাঁকে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে কাজে যেতেন। বিকেলে আবার নিয়ে আসতেন। এ সময় কিশোর মাকিন ভাবত, আজ ঘরে ফিরে রংপেনসিলের আঁচড়ে কোন পাখিটাকে জীবন্ত করে তুলবে সে। কিন্তু যে মাকিন রং-রেখায় পাখি আঁকত, ২১ জুলাই সোমবার রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সে-ই যেন পাখি হয়ে উড়ে গেল। তাঁর বাবা মোহাম্মদ মহসিন কাঁদতে কাঁদতে স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার ছোট্ট পাখিটা যে চলে গেল! ও অনেক কষ্ট পেয়েছে। আমার ছোট পাখিটা আর কখনো ফিরবে না।’
মাকিনের মৃত্যু যেন পুরো পরিবারকেই ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছে পুরো এলাকা।
মোহাম্মদ মহসিন বললেন, ‘সেদিনও ছেলেটা খুশিমনে স্কুলে গেল। তখন কি বুঝেছিলাম! বড় ভাইয়ের সঙ্গে ওর সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মতো। এমন স্বাভাবিক, স্নেহঘেরা জীবনে কেন অন্ধকার নেমে এল?’
বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর মাকিনকে উদ্ধার করে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাওয়া হয়। ততক্ষণে তাঁর শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সে মারা যায়।
২১ জুলাই সোমবার দুপুরে দিয়াবাড়ির আকাশে হঠাৎই বিকট শব্দ হলো। তখনও মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছিল ছুটির আমেজে, দু-একটি ক্লাস চলছিল। আচমকা বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয় স্কুলের হায়দার আলী ভবনের সামনে। মুহূর্তেই চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে আগুন আর ধোঁয়া। বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে চারদিক। শিক্ষার্থী আর শিক্ষকদের মধ্যে শুরু হয় আতঙ্ক ও ছোটাছুটি।
সবাই তখন দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের খুঁজতে ব্যস্ত। এর মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছুতে শুরু করেছেন অনেক অভিভাবক। চারদিকে আর্তনাদ আর কান্নার রোল। এর মধ্যে আগুনের ভেতর পড়ে থাকা এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়। পরে জানা যায়, তার নাম আব্দুল মুসাব্বির মাকিন।
ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে মাকিনকে নিয়ে যাওয়া হয় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। ততক্ষণে তাঁর শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাকিনের সে সময়ের অবস্থা বর্ণনা করে প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, ‘ওর শরীরে আগুনে পোড়া অংশগুলো ছিল খুব গুরুতর। আমরা সাধ্যমতো চিকিৎসা দিয়েছি। কিন্তু শরীর সাড়া দিচ্ছিল না। এমন ছোট্ট শিশুর শরীর আগুনের বিরুদ্ধে বেশি দিন টিকতে পারেনি।’
চিকিৎসকেরা জানান, মাকিনকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। তার ফুসফুস, ত্বক আর অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো আক্রান্ত হয়েছিল আগুনে। তাই চিকিৎসা চললেও ব্যথা কমছিল না। ইনফেকশনও বাড়ছিল। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা যায় সে।
মাকিনের বাবা মোহাম্মদ মহসিন যখন খবরটি পান, তখন তাঁর পাগলের মতো অবস্থা। তিনি বললেন, ‘খবর পেয়ে আমি দ্রুত স্কুলে যাই। কিন্তু ওকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। কোথাও নেই ছেলেটা। তখন আমি কী করি! উদ্ভ্রান্তের মতো এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ঘুরে বেরিয়েছি। সন্ধ্যার পরে অপরিচিত একটা নম্বর থেকে আমার মোবাইলে ফোন এল। আমাকে বলা হলো, আপনার ছেলে বার্ন ইউনিটে ভর্তি। তখনই বুঝলাম, কী ভয়াবহ কষ্ট হচ্ছে আমার ছোট্ট পাখিটার।’
মোহাম্মদ মহসিন আর কিছুই বলতে পারলেন না । তাঁর চোখে তখন অশ্রুর ধারা।
আগুনে পোড়া মাকিনের মুখ দেখে প্রথমে তাকে চেনার উপায় ছিল না। ঝলসে যাওয়া শরীর ও পোড়া জামা দেখে তাঁর মাও ছেলেকে চিনতে পারেননি। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘ওকে শেষবার যখন দেখি, চিনতেই পারিনি। একটা শিশু কীভাবে এত কষ্ট পেয়ে মরতে পারে! এটা কোন ধরনের বিচার?’
মাকিনের মৃত্যু তাঁদের পুরো পরিবারকেই ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। এখন দিনরাত কাঁদছেন তাঁর বাবা। বারবার তিনি বলছেন একই কথা, ‘কত কষ্ট পেয়েই না আমার ছোট্ট পাখিটা চলে গেল।’ বিলাপ ঝরে পড়ছে মাকিনের মায়ের কন্ঠেও। থামছে না আত্মীয়স্বজনের কান্নাও।
ঘটনার দিন ছোট ছেলে মাকিনকে ভাত খাইয়ে স্কুলে পাঠিয়েছিলেন মা। ক্রমাগত তিনি বলছিলেন সে কথাই, ‘সেদিন সকালে আমার মানিককে আমি ভাত খাইয়েছি। দুপুরেও তাঁর জন্য টেবিলে ভাত রাখা ছিল। আহা রে, আমার সোনাটা ভাতও খেতে পারল না।’
মায়ের মতো প্রায় একই ধরনের হাহাকার ধরা পড়ল মাকিনের ভাইয়ের গলায়ও। খুব আক্ষেপ নিয়ে সে বলল, ‘ও আমার পাশে বসে পড়ত। এখন আমি কার পাশে বসব?’
গাজীপুর সদরের বড়বাড়ি এলাকার নিজ গ্রামে মাকিনের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বড়বাড়ি জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা। রাতে তাঁকে দাফন করা হয় স্থানীয় কবরস্থানে।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে