স্ট্রিম মাল্টিমিডিয়া
দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি? ১৯৪৭-২০২৫ ১৯৪৭ সাল কি শুধু দেশভাগের বেদনায় ভরা, নাকি সেখানে আছে দেশপ্রাপ্তির গল্পও? এ নিয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বিশেষ সাক্ষাৎকার সিরিজ - "দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি?" ১৯৪৭-এর দেশ বিভাজন যেভাবে নৃগোষ্ঠীর ওপর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৭ সাল কি শুধু দেশভাগের বেদনায় ভরা, নাকি সেখানে আছে দেশপ্রাপ্তির গল্পও? এ নিয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বিশেষ সাক্ষাৎকার সিরিজ - "দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি?" ঢাকা স্ট্রিম কথা বলেছে লেখক ও অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, অধ্যাপক ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য সাঈদ ফেরদৌস, ভারতীয় কথাসাহিত্যিক মনোরঞ্জন ব্যাপারী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুরশিদ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাসরিন সিরাজের সঙ্গে। এঁদের মধ্যে অনেকেরই রয়েছে ১৯৪৭ সালের বিভাজন নিয়ে বিদ্যায়তনিক গবেষণা। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের কয়েকজন গবেষক ‘দেশভাগ’কে ‘পার্টিশন’ হিসেবে দেখছেন। কেন তাঁরা এভাবে দেখতে চান? ভারতীয় ইতিহাসবিদদের বয়ানে এতকাল যা ছিল ‘দেশভাগ’, পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশের দৃষ্টিকোণ থেকে তা কি আসলে দেশভাগ, নাকি এতে প্রাপ্তিও আছে? ইতিহাসের সত্য এই যে সাতচল্লিশই পরে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে অনিবার্য করে তুলেছিল। এই সাতচল্লিশের প্রভাব এখনো বহন করে চলেছি আমরা। একে কোনো একরৈখিক বয়ানে বেঁধে ফেলা যাবে না। সাতচল্লিশের অভিঘাতের কতটুকু আমরা জানি? এ ঘটনাকে বাংলাদেশের মানুষ কীভাবে দেখতে চায়? আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের ওপরই-বা কী প্রভাব রেখে গেছে সাতচল্লিশ? সুন্দরবনের বাসিন্দারা কী করেছিলেন তখন? সব মিলিয়ে, ঢাকা স্ট্রিম এবার সাতচল্লিশের কিছু অজানা অধ্যায়ে চোখ ফিরিয়েছে। বিভিন্নজনের আলোচনার মধ্য দিয়ে ধাপে ধাপে বিশ্লেষণ করছে ১৯৪৭ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের পথরেখাগুলো। এই পর্বে ঢাকা স্ট্রিম কথা বলেছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুরশিদের সঙ্গে।
দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি? ১৯৪৭-২০২৫ ১৯৪৭ সাল কি শুধু দেশভাগের বেদনায় ভরা, নাকি সেখানে আছে দেশপ্রাপ্তির গল্পও? এ নিয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বিশেষ সাক্ষাৎকার সিরিজ - "দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি?" ১৯৪৭-এর দেশ বিভাজন যেভাবে নৃগোষ্ঠীর ওপর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৭ সাল কি শুধু দেশভাগের বেদনায় ভরা, নাকি সেখানে আছে দেশপ্রাপ্তির গল্পও? এ নিয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বিশেষ সাক্ষাৎকার সিরিজ - "দেশভাগ, না দেশপ্রাপ্তি?" ঢাকা স্ট্রিম কথা বলেছে লেখক ও অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, অধ্যাপক ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য সাঈদ ফেরদৌস, ভারতীয় কথাসাহিত্যিক মনোরঞ্জন ব্যাপারী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুরশিদ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাসরিন সিরাজের সঙ্গে। এঁদের মধ্যে অনেকেরই রয়েছে ১৯৪৭ সালের বিভাজন নিয়ে বিদ্যায়তনিক গবেষণা। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের কয়েকজন গবেষক ‘দেশভাগ’কে ‘পার্টিশন’ হিসেবে দেখছেন। কেন তাঁরা এভাবে দেখতে চান? ভারতীয় ইতিহাসবিদদের বয়ানে এতকাল যা ছিল ‘দেশভাগ’, পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশের দৃষ্টিকোণ থেকে তা কি আসলে দেশভাগ, নাকি এতে প্রাপ্তিও আছে? ইতিহাসের সত্য এই যে সাতচল্লিশই পরে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে অনিবার্য করে তুলেছিল। এই সাতচল্লিশের প্রভাব এখনো বহন করে চলেছি আমরা। একে কোনো একরৈখিক বয়ানে বেঁধে ফেলা যাবে না। সাতচল্লিশের অভিঘাতের কতটুকু আমরা জানি? এ ঘটনাকে বাংলাদেশের মানুষ কীভাবে দেখতে চায়? আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের ওপরই-বা কী প্রভাব রেখে গেছে সাতচল্লিশ? সুন্দরবনের বাসিন্দারা কী করেছিলেন তখন? সব মিলিয়ে, ঢাকা স্ট্রিম এবার সাতচল্লিশের কিছু অজানা অধ্যায়ে চোখ ফিরিয়েছে। বিভিন্নজনের আলোচনার মধ্য দিয়ে ধাপে ধাপে বিশ্লেষণ করছে ১৯৪৭ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের পথরেখাগুলো। এই পর্বে ঢাকা স্ট্রিম কথা বলেছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুরশিদের সঙ্গে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সম্প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া পাঠিয়েছে। এতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সনদের পটভূমি, ৮৪টি ঐকমত্যের বিষয় এবং বাস্তবায়নের ৮টি অঙ্গীকারনামা। স্ট্রিম এই খসড়া নিয়ে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছে। চলুন শুনি, তারা কে কী বলছেন।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী অনেক ছবি আছে যেগুলো নিয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা ধরনের বিতর্ক রয়েছে। বিতর্কিত হয়েছেন অনেক ফটোগ্রাফারও। বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস উপলক্ষ্যে স্ট্রিমে আজ থাকছে ৫ জন বিতর্কিত ফটোগ্রাফার এবং ৫ টি বিতর্কিত ছবি নিয়ে আলোচনা।
১ দিন আগেগণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গঠন, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত, মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি দমন, অর্থনৈতিক সংস্কার, মতপ্রকাশ ও অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ এর খসড়া ঘোষণা করা হয়েছে। সারাবিশ্বেই গণ-অভ্যুত
১ দিন আগেনির্বাচন হলো সাংবিধানিক নিয়ম অনুসরণ করে জনগণের মতামত জানানোর ব্যবস্থা। ভোট একটি দেশের জনগণের অন্যতম গণতান্ত্রিক অধিকার। এর মাধ্যমে জনগণ কোনো ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলকে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে ক্ষমতায় আসার জন্য নির্বাচিত করে থাকেন। কিন্তু বিভিন্ন দেশের নির্বাচন নিয়ে আছে আলোচনা-সমালোচনা।
১ দিন আগে