স্ট্রিম সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৪ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে নগরীর কাজির দেউড়ির মোড়সংলগ্ন ক্লাবটির ৩০৮ নম্বর কক্ষ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের দক্ষিণ বিভাগের উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, রোববার বিকেল ৫টার দিকে হারুন-অর-রশিদ চট্টগ্রাম ক্লাবে ওঠেন। আজ সকালে ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাঁর সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করে। তাঁর মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন। তবে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
হারুন-অর-রশিদ ছিলেন সেনাবাহিনীর ২৪তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী। ১৯৭০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তিনি পদাতিক কোরে কমিশন লাভ করেন। তবে শুরুতে ইঞ্জিনিয়ার কোরে যেতে চাইলেও কোম্পানি কমান্ডারের পরামর্শে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সেনা ক্যারিয়ারে তিনি কুমিল্লার ৪র্থ ইবিআর-এ প্রথম পোস্টিং পান।
পরবর্তী সময়ে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তিনি জর্জিয়ায় বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেনাবাহিনীতে তিনি একাডেমিক মনোভাবের জন্য পরিচিত ছিলেন। আর্মি স্টাফ কলেজ এবং পদাতিক ও কৌশল স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন।
২০০০ সালের ২৪ ডিসেম্বর তিনি সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদেশি সার্ভেয়ার অপহরণের সময় তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন। অবসরের পর তিনি সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সহসভাপতি হন।
পরে বহুল আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের সভাপতি হিসেবে যুক্ত হন হারুন-অর-রশিদ। ডেসটিনির বিরুদ্ধে আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। পরে অসুস্থতা ও বয়সের কারণে জামিনে মুক্তি পান। ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন বলেন, ‘সকালে খবর পেয়েছি, তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা শোকাহত।’
সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় তিনি আর্মি গলফ ক্লাবের প্রথম সভাপতি হন। ২০১৫ সালে এক আলোচনায় তিনি পাকিস্তানকে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেন, যা বেশ আলোচিত হয়। সাবেক এই সেনাপ্রধানের মৃত্যুতে সেনাবাহিনী, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সম্প্রদায় ও বিভিন্ন মহল শোক প্রকাশ করেছে।
চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৪ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে নগরীর কাজির দেউড়ির মোড়সংলগ্ন ক্লাবটির ৩০৮ নম্বর কক্ষ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের দক্ষিণ বিভাগের উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, রোববার বিকেল ৫টার দিকে হারুন-অর-রশিদ চট্টগ্রাম ক্লাবে ওঠেন। আজ সকালে ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাঁর সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করে। তাঁর মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন। তবে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
হারুন-অর-রশিদ ছিলেন সেনাবাহিনীর ২৪তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী। ১৯৭০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তিনি পদাতিক কোরে কমিশন লাভ করেন। তবে শুরুতে ইঞ্জিনিয়ার কোরে যেতে চাইলেও কোম্পানি কমান্ডারের পরামর্শে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সেনা ক্যারিয়ারে তিনি কুমিল্লার ৪র্থ ইবিআর-এ প্রথম পোস্টিং পান।
পরবর্তী সময়ে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তিনি জর্জিয়ায় বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেনাবাহিনীতে তিনি একাডেমিক মনোভাবের জন্য পরিচিত ছিলেন। আর্মি স্টাফ কলেজ এবং পদাতিক ও কৌশল স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন।
২০০০ সালের ২৪ ডিসেম্বর তিনি সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদেশি সার্ভেয়ার অপহরণের সময় তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন। অবসরের পর তিনি সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সহসভাপতি হন।
পরে বহুল আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের সভাপতি হিসেবে যুক্ত হন হারুন-অর-রশিদ। ডেসটিনির বিরুদ্ধে আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। পরে অসুস্থতা ও বয়সের কারণে জামিনে মুক্তি পান। ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন বলেন, ‘সকালে খবর পেয়েছি, তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা শোকাহত।’
সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় তিনি আর্মি গলফ ক্লাবের প্রথম সভাপতি হন। ২০১৫ সালে এক আলোচনায় তিনি পাকিস্তানকে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেন, যা বেশ আলোচিত হয়। সাবেক এই সেনাপ্রধানের মৃত্যুতে সেনাবাহিনী, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সম্প্রদায় ও বিভিন্ন মহল শোক প্রকাশ করেছে।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে