মৌলভীবাজারে রুবেল হত্যাকাণ্ড
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর দোকানে একাই ছিলেন রুবেল। এ সময় হঠাৎ তিন-চারজন দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। রুবেলে ডাক-চিৎকার শুনে আশপাশের অটোরিকশাচালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
মৌলভীবাজারে শাহ্ ফয়েজুর রহমান রুবেল (৪২) নামের এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শমশেরনগর রোডে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটের হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্যবসায়ী রুবেল নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মো. মাহবুবুল হক। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার বিস্তারিত জানাতে পারেননি তিনি। ময়নাতদন্তের জন্য রুবেলের মরদেহ বর্তমানে জেলা সদর হাসপাতালে রাখা আছে। এই ঘটনায় মামলা করা হবে বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
ব্যবসায়ী ফয়েজুর রহমান রুবেল জেলার কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মৌলভীবাজার শহরের শমশেরনগর রোডের সদাইপাতি মার্কেটের এফ রহমান ট্রেডিংয়ের মালিক ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর দোকানে একাই ছিলেন রুবেল। এ সময় হঠাৎ তিন-চারজন দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। রুবেলে ডাক-চিৎকার শুনে আশপাশের অটোরিকশাচালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। তবে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়া তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রুবেলে মৃত্যু হয়।
এদিকে রুবেলের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সদাইপাতি মার্কেটের সভাপতি ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। দ্রুত হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
ব্যবসায়িক রুবেলের শ্যালক মো. আজিজ আহমদ জানান, ‘দুলাভাই (রুবেল) প্রতিদিনের মতো তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বসেছিলেন। রাত ৮টার দিকে হামলার পর আহত অবস্থায় দোকান থেকে বেরিয়ে বাঁচার জন্য কাকুতি-মিনতি করেন। এ সময় আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন তাঁকে সহায়তার জন্য। তাঁরা রুবেলের পেটে ও গলার দিকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও রক্ত দেখতে পান।’
পরে রুবেলকে প্রথমে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে সিলেট এম এম জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৌলভীবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল খয়ের বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে পুলিশ তদন্তে নেমেছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। খুব শিগগিরই জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
মৌলভীবাজারে শাহ্ ফয়েজুর রহমান রুবেল (৪২) নামের এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শমশেরনগর রোডে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটের হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্যবসায়ী রুবেল নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মো. মাহবুবুল হক। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার বিস্তারিত জানাতে পারেননি তিনি। ময়নাতদন্তের জন্য রুবেলের মরদেহ বর্তমানে জেলা সদর হাসপাতালে রাখা আছে। এই ঘটনায় মামলা করা হবে বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
ব্যবসায়ী ফয়েজুর রহমান রুবেল জেলার কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মৌলভীবাজার শহরের শমশেরনগর রোডের সদাইপাতি মার্কেটের এফ রহমান ট্রেডিংয়ের মালিক ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর দোকানে একাই ছিলেন রুবেল। এ সময় হঠাৎ তিন-চারজন দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। রুবেলে ডাক-চিৎকার শুনে আশপাশের অটোরিকশাচালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। তবে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়া তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রুবেলে মৃত্যু হয়।
এদিকে রুবেলের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সদাইপাতি মার্কেটের সভাপতি ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। দ্রুত হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
ব্যবসায়িক রুবেলের শ্যালক মো. আজিজ আহমদ জানান, ‘দুলাভাই (রুবেল) প্রতিদিনের মতো তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বসেছিলেন। রাত ৮টার দিকে হামলার পর আহত অবস্থায় দোকান থেকে বেরিয়ে বাঁচার জন্য কাকুতি-মিনতি করেন। এ সময় আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন তাঁকে সহায়তার জন্য। তাঁরা রুবেলের পেটে ও গলার দিকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও রক্ত দেখতে পান।’
পরে রুবেলকে প্রথমে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে সিলেট এম এম জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৌলভীবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল খয়ের বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে পুলিশ তদন্তে নেমেছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। খুব শিগগিরই জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
ছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ few সেকেন্ড আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
৪০ মিনিট আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
১ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার স্থানীয় শ্রমিকেরা যেসব সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা পান, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা এখন থেকে একই সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলা ভাষায় অভিযোগ করতে পারার সুবিধাপ্রাপ্তির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে