সিলেটে পুলিশি নির্যাতনে রায়হান হত্যাকাণ্ড
২০২০ সালের ১০ অক্টোবর গভীর রাতে সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় রায়হান উদ্দিনকে। পরদিন সকালে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় দেশ জুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
সিলেটে গভীর রাতে তুলে নিয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনের ঘটনায় নিহত হন রায়হান উদ্দিন। আলোচিত এই ঘটনায় করা হত্যা মামলার প্রধান আসামি বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির তৎকালীন ইনচার্জ, বর্তমানে বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর হোসেন ভূঁইয়া জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তবে মামলার প্রধান আসামির মুক্তির খবরই জানেন না নিহত রায়হানের মা সালমা বেগম।
হাইকোর্ট থেকে জামিনের আদেশ পেয়ে রবিবার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যার পর সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে মুক্তি পেয়ে বের হয়ে যান পুলিশের বরখাস্ত এসআই আকবর। সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে নিম্ন আদালত হয়ে জামিনের কাগজ রবিবার আমাদের কাছে পৌঁছায়। সব কিছু যাচাই-বাছাই ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধ্যার পরই আকবরকে মুক্তি দেওয়া হয়।’
এদিকে রাহয়ান হত্যা মামলার প্রধান আসামি মুক্তির খবরই জানেন না নিহতের মা সালমা বেগম। তিনি বলেন, ‘হারুন ও টিটু জামিন পেয়েছে। তারা যেন বিচার শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের বাইরে যেতে না পারে। এত বড় ঘটনার সব কিছুর প্রমাণ থাকার পরও আকবর কীভাবে জামিন পায়? এতে আমি এতে সন্তুষ্ট নই। আমি কোর্টে যাচ্ছি, আমার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে, পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’
সিলেট কারাগার সূত্র জানা গেছে, বরখাস্ত এসআই আকবর প্রথমে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ চালু হলে ২৫ মার্চ তাঁকে সেখানে স্থানান্তর করা হয়। মুক্তির আগ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন আকবর।
এর আগে ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর গভীর রাতে সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় রায়হান উদ্দিনকে। পরদিন সকালে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় দেশ জুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী।
এদিকে মহানগর পুলিশের একটি অনুসন্ধান কমিটি তদন্ত করে ফাঁড়িতে নিয়ে রায়হানকে নির্যাতনের সত্যতাও পায়। ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চারজনকে ১২ অক্টোবর সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়। ৯ নভেম্বর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আকবরকে। ওই মামলার ২০২১ সালের ৫ মে আদালতে পিবিআইর দেওয়া অভিযোগপত্রে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে (৩২) প্রধান অভিযুক্ত করা হয়।
সিলেটে গভীর রাতে তুলে নিয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনের ঘটনায় নিহত হন রায়হান উদ্দিন। আলোচিত এই ঘটনায় করা হত্যা মামলার প্রধান আসামি বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির তৎকালীন ইনচার্জ, বর্তমানে বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর হোসেন ভূঁইয়া জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তবে মামলার প্রধান আসামির মুক্তির খবরই জানেন না নিহত রায়হানের মা সালমা বেগম।
হাইকোর্ট থেকে জামিনের আদেশ পেয়ে রবিবার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যার পর সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে মুক্তি পেয়ে বের হয়ে যান পুলিশের বরখাস্ত এসআই আকবর। সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে নিম্ন আদালত হয়ে জামিনের কাগজ রবিবার আমাদের কাছে পৌঁছায়। সব কিছু যাচাই-বাছাই ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধ্যার পরই আকবরকে মুক্তি দেওয়া হয়।’
এদিকে রাহয়ান হত্যা মামলার প্রধান আসামি মুক্তির খবরই জানেন না নিহতের মা সালমা বেগম। তিনি বলেন, ‘হারুন ও টিটু জামিন পেয়েছে। তারা যেন বিচার শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের বাইরে যেতে না পারে। এত বড় ঘটনার সব কিছুর প্রমাণ থাকার পরও আকবর কীভাবে জামিন পায়? এতে আমি এতে সন্তুষ্ট নই। আমি কোর্টে যাচ্ছি, আমার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে, পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’
সিলেট কারাগার সূত্র জানা গেছে, বরখাস্ত এসআই আকবর প্রথমে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২ চালু হলে ২৫ মার্চ তাঁকে সেখানে স্থানান্তর করা হয়। মুক্তির আগ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন আকবর।
এর আগে ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর গভীর রাতে সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় রায়হান উদ্দিনকে। পরদিন সকালে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় দেশ জুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী।
এদিকে মহানগর পুলিশের একটি অনুসন্ধান কমিটি তদন্ত করে ফাঁড়িতে নিয়ে রায়হানকে নির্যাতনের সত্যতাও পায়। ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চারজনকে ১২ অক্টোবর সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়। ৯ নভেম্বর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আকবরকে। ওই মামলার ২০২১ সালের ৫ মে আদালতে পিবিআইর দেওয়া অভিযোগপত্রে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে (৩২) প্রধান অভিযুক্ত করা হয়।
বুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
৮ মিনিট আগেমালয়েশিয়ার স্থানীয় শ্রমিকেরা যেসব সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা পান, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা এখন থেকে একই সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলা ভাষায় অভিযোগ করতে পারার সুবিধাপ্রাপ্তির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেনেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) সেচ অফিসের পুরাতন ভবনের ছাদ ধসে পড়ায় তিনজন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও দুই শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছেন
১ ঘণ্টা আগেস্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে ডিপিপি দ্রুত অনুমোদন ও বাস্তবায়নের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দেড় ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে