স্ট্রিম প্রতিবেদক
পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে প্রবল মৌসুমি বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩২ জন। উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে এখনো বহু মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
গতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) বরাতে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন সর্বশেষ এ তথ্য জানিয়েছে। পিডিএমএ জানিয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বুনের শহরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া গিলগিট-বালতিস্তানে ১২ ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে ১১ জন মারা গেছেন।
এর আগে গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে আকস্মিক বন্যায় একদিনেই খাইবার পাখতুনখোয়ায় ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। পিডিএমএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বুনে গেল ৪৮ ঘণ্টায় ২০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে আরও ১২০ জন। ডেপুটি কমিশনার কাশিফ কায়ূম খানের কার্যালয় জানিয়েছে, এখনও অন্তত ৫০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছেন, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বুনের, সোয়াত, বাজৌর, বাটাগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনও উদ্ধার অভিযান চলছে। এসব এলাকায় অনেক বাড়ি, দোকান ও বিভিন্ন স্থাপনা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বুনের জেলার বৈশন্ত্রি গ্রামের বাসিন্দারা দ্য ডনকে জানান, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দাফন-কাফনের জন্য গ্রামে কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পাশের গ্রামের মানুষ এসে সহায়তা করছে।
প্রাদেশিক উদ্ধার সংস্থা জানিয়েছে, প্রায় ২ হাজার উদ্ধারকর্মী ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার এবং ৯টি ক্ষতিগ্রস্ত জেলায় ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশে সব সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে উদ্ধার কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর জন্য মোট ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে প্রবল মৌসুমি বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩২ জন। উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে এখনো বহু মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
গতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) বরাতে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন সর্বশেষ এ তথ্য জানিয়েছে। পিডিএমএ জানিয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বুনের শহরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া গিলগিট-বালতিস্তানে ১২ ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে ১১ জন মারা গেছেন।
এর আগে গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে আকস্মিক বন্যায় একদিনেই খাইবার পাখতুনখোয়ায় ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। পিডিএমএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বুনে গেল ৪৮ ঘণ্টায় ২০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে আরও ১২০ জন। ডেপুটি কমিশনার কাশিফ কায়ূম খানের কার্যালয় জানিয়েছে, এখনও অন্তত ৫০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছেন, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বুনের, সোয়াত, বাজৌর, বাটাগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনও উদ্ধার অভিযান চলছে। এসব এলাকায় অনেক বাড়ি, দোকান ও বিভিন্ন স্থাপনা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বুনের জেলার বৈশন্ত্রি গ্রামের বাসিন্দারা দ্য ডনকে জানান, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দাফন-কাফনের জন্য গ্রামে কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পাশের গ্রামের মানুষ এসে সহায়তা করছে।
প্রাদেশিক উদ্ধার সংস্থা জানিয়েছে, প্রায় ২ হাজার উদ্ধারকর্মী ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার এবং ৯টি ক্ষতিগ্রস্ত জেলায় ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশে সব সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে উদ্ধার কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর জন্য মোট ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
বিভিন্ন রাজ্য থেকে পুলিশ বহু মানুষকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের বেশিরভাগই মুসলিম ও বাংলাভাষী। সরকার বলছে, যাদের আটক করা হয়েছে, তারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি। কিন্তু মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, প্রধানত একটি বিশেষ ধর্ম ও ভাষার মানুষদের টার্গেট করে এই অভিযান চালানো হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওয়াশিংটনে বৈঠকে বসছেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এর আগে,ট্রাম্প আলাস্কায় ইউক্রেন ইস্যুতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আলাস্কায় আলোচনায় বসে ‘কিছু বড় অগ্রগতি’ অর্জন করেছেন। তবে ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
১ দিন আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসের ছুটির কারণে দুর্ঘটনার সময় দরগাটি ভক্তে ঠাসা ছিল।
২ দিন আগে