স্ট্রিম ডেস্ক
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ ও তাঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাক্রোঁর ভিয়েতনাম সফরের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যায় বিমান থেকে নামার সময় প্রেসিডেন্ট যেন স্ত্রীর হাতে একটি হালকা 'চড় খাচ্ছেন'। দৃশ্যটি দেখে অনেকেই হতবাক। অনেকে হাস্যরসের খোরাক খুঁজে পেয়েছেন। আবার কেউ কেউ একে পারিবারিক দ্বন্দ্ব হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
২৬ মে সোমবার ভিডিওটি ধারণ করেছিল অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) এক ক্যামেরাম্যান। সেখানে দেখা যায়, প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ প্লেনের দরজায় এসে দাঁড়াতেই ব্রিজিত মাক্রোঁর হাত তাঁর মুখের দিকে এগিয়ে যায় এবং একধরনের ধাক্কা দেন। এতে প্রেসিডেন্ট সামান্য পেছনে সরে যান, তারপর আবার নিজেকে সামলে নিয়ে বিমানবন্দরে থাকা লোকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়েন।
ভিডিওর ওই মুহূর্তটি রুশ সরকারি প্রচারমাধ্যম এবং ফরাসি চরমপন্থী ডানপন্থীদের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। এ বিষয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা ঠাট্টা করে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে লেখেন, 'ফার্স্ট লেডি কি স্বামীর কলার ঠিক করতে গিয়ে মুখে মেরে ফেলেছেন...'। নাকি এটা ছিল 'ক্রেমলিনের হাত?'
এই প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ বলেন, 'আমরা শুধু মজা করছিলাম, এটা আমাদের মধ্যে রসিকতার একটা অংশ।' এলিসে প্রাসাদের কর্মকর্তারাও জানান, দৃশ্যটি কোনো আঘাতের নয়। বরং একটি আন্তরিক ও মজার মুহূর্ত ছিল। ছিল একধরনের ‘লার্কিং অ্যারাউন্ড’ বা খুনসুটি।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ জানান, অতীতে তাঁর অনেক ভিডিও ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। অতীতেও এমন ভাইরাল হওয়া কিছু ভিডিওর বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ ভেবেছে আমি কোকেন দিচ্ছি, কেউ বলেছে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ঝগড়া করেছি, এখন আবার বলা হচ্ছে আমি স্ত্রীর চড় খেয়েছি!'
তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রুশ গণমাধ্যম রাশিয়া টুডে ও ষড়যন্ত্রতত্ত্ব প্রচারক অ্যালেক্স জোন্স নানা গুজব ছড়াচ্ছেন। এতে ফরাসি কূটনীতি ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক ঘিরে একটি কৃত্রিম বিতর্ক তৈরির চেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
উল্লেখ্য, এই সফরে ফ্রান্স ও ভিয়েতনাম নয় বিলিয়ন ইউরোর বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই সফরের গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও ‘ফরাসি প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর একটি খুনসুটি’ চলে এসেছে মূল আলোচনায়।
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ ও তাঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাক্রোঁর ভিয়েতনাম সফরের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যায় বিমান থেকে নামার সময় প্রেসিডেন্ট যেন স্ত্রীর হাতে একটি হালকা 'চড় খাচ্ছেন'। দৃশ্যটি দেখে অনেকেই হতবাক। অনেকে হাস্যরসের খোরাক খুঁজে পেয়েছেন। আবার কেউ কেউ একে পারিবারিক দ্বন্দ্ব হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
২৬ মে সোমবার ভিডিওটি ধারণ করেছিল অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) এক ক্যামেরাম্যান। সেখানে দেখা যায়, প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ প্লেনের দরজায় এসে দাঁড়াতেই ব্রিজিত মাক্রোঁর হাত তাঁর মুখের দিকে এগিয়ে যায় এবং একধরনের ধাক্কা দেন। এতে প্রেসিডেন্ট সামান্য পেছনে সরে যান, তারপর আবার নিজেকে সামলে নিয়ে বিমানবন্দরে থাকা লোকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়েন।
ভিডিওর ওই মুহূর্তটি রুশ সরকারি প্রচারমাধ্যম এবং ফরাসি চরমপন্থী ডানপন্থীদের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। এ বিষয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা ঠাট্টা করে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে লেখেন, 'ফার্স্ট লেডি কি স্বামীর কলার ঠিক করতে গিয়ে মুখে মেরে ফেলেছেন...'। নাকি এটা ছিল 'ক্রেমলিনের হাত?'
এই প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ বলেন, 'আমরা শুধু মজা করছিলাম, এটা আমাদের মধ্যে রসিকতার একটা অংশ।' এলিসে প্রাসাদের কর্মকর্তারাও জানান, দৃশ্যটি কোনো আঘাতের নয়। বরং একটি আন্তরিক ও মজার মুহূর্ত ছিল। ছিল একধরনের ‘লার্কিং অ্যারাউন্ড’ বা খুনসুটি।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ জানান, অতীতে তাঁর অনেক ভিডিও ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। অতীতেও এমন ভাইরাল হওয়া কিছু ভিডিওর বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ ভেবেছে আমি কোকেন দিচ্ছি, কেউ বলেছে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ঝগড়া করেছি, এখন আবার বলা হচ্ছে আমি স্ত্রীর চড় খেয়েছি!'
তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রুশ গণমাধ্যম রাশিয়া টুডে ও ষড়যন্ত্রতত্ত্ব প্রচারক অ্যালেক্স জোন্স নানা গুজব ছড়াচ্ছেন। এতে ফরাসি কূটনীতি ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক ঘিরে একটি কৃত্রিম বিতর্ক তৈরির চেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
উল্লেখ্য, এই সফরে ফ্রান্স ও ভিয়েতনাম নয় বিলিয়ন ইউরোর বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই সফরের গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও ‘ফরাসি প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর একটি খুনসুটি’ চলে এসেছে মূল আলোচনায়।
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণা প্রথম উত্থাপন করেন রাজনৈতিক জায়নবাদের জনক থিওডর হার্জেল। তিনি তাঁর ডায়েরিতে লিখেছিলেন, ইহুদি রাষ্ট্রের ভূখণ্ড ‘মিসরের সিনাই উপদ্বীপে অবস্থিত ওয়াদি (শুষ্ক নদীর তলদেশ) থেকে ইউফ্রেটিস পর্যন্ত’ বিস্তৃত হওয়া উচিত।
১২ ঘণ্টা আগেক্লাইমেট চেঞ্জ, ভ্যাক্সিন, পৃথিবী গোল, মানুষ চাঁদে গেছে আরো নানা কিছু আমরা ছোটবেলা থেকে ‘বৈজ্ঞানিক সত্য’ বা হার্ড ট্রুথ হিসেবে জানি, কিন্তু কেউ কেউ তা মানে না। কেন? এরা কি শুধুই কন্সপিরেসি থিওরিস্ট? তর্ক না ভালোবাসা, কী দিয়ে এদের ‘ভালো করে দেওয়া’ যাবে? বিজ্ঞানকে না বলার বৈজ্ঞানিক কারণ কী?
১ দিন আগেসম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন। সেখানে দুই দেশের সরকার প্রধান জনশক্তি রপ্তানি, জ্বালানি সহযোগিতা, শিক্ষা, পর্যটন, বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
২ দিন আগেইউক্রেন যুদ্ধের ইতি টানতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে বসবে পরাশক্তি দুই দেশ। কিন্তু স্থান হিসেবে ট্রাম্প কেন আলাস্কাকেই বেছে নিলেন?
৩ দিন আগে