স্ট্রিম প্রতিবেদক
ফেব্রুয়ারিই নির্বাচনের উপযুক্ত সময় বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
বুধবার (৬ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের সময় ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় স্ট্রিমের কাছে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমার আগেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে ফেব্রুয়ারির কথা বলেছিলাম। ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের জন্য কেন উপযুক্ত আমি অংক কষে বলে দিয়েছি।’
নির্বাচন কেন প্রয়োজন তা উল্লেখ করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সংস্কার কাজ, রাষ্ট্রের গুণগত রূপান্তর সম্ভব না। অথবা এটা যথার্থ না। সে কারণে নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা আছে। একই সঙ্গে এটা তো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্যও প্রয়োজন। সেদিক থেকে নির্বাচন খুব জরুরি। নির্বাচনের তারিখ ক্লিয়ার করলে এটা দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে সাহায্য করবে। এখন কাজ হচ্ছে নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক করা এবং এটাকে প্রায়োরাটাইজ করা।’
এই সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে কিনা এমন প্রশ্নে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘হ্যাঁ এই সরকারই নির্বাচন সম্পন্ন করবে সেটাইতো খুব স্বাভাবিক। নির্বাচনের পরিবেশের…এই সরকারের অধীনে অভিয়াস ধরে নিয়েই… নির্বাচনকালীন সরকার তো আর আলাদা করে দেওয়ার মতো সময় আসেনি।’
এর আগে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনের ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা। ভাষণে নির্বাচন ছাড়াও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আজ এই মহান দিবসে আপনাদের সামনে এ বক্তব্য রাখার পর থেকেই আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।’
প্রধান উপদেষ্টা সবার কাছে দোয়া কামনা করেন, যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এ দেশের সকল নাগরিক একটি ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার কাজ সফলভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায় সেজন্য সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করবো।’
ফেব্রুয়ারিই নির্বাচনের উপযুক্ত সময় বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
বুধবার (৬ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের সময় ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় স্ট্রিমের কাছে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমার আগেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে ফেব্রুয়ারির কথা বলেছিলাম। ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের জন্য কেন উপযুক্ত আমি অংক কষে বলে দিয়েছি।’
নির্বাচন কেন প্রয়োজন তা উল্লেখ করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সংস্কার কাজ, রাষ্ট্রের গুণগত রূপান্তর সম্ভব না। অথবা এটা যথার্থ না। সে কারণে নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা আছে। একই সঙ্গে এটা তো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্যও প্রয়োজন। সেদিক থেকে নির্বাচন খুব জরুরি। নির্বাচনের তারিখ ক্লিয়ার করলে এটা দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে সাহায্য করবে। এখন কাজ হচ্ছে নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক করা এবং এটাকে প্রায়োরাটাইজ করা।’
এই সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে কিনা এমন প্রশ্নে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘হ্যাঁ এই সরকারই নির্বাচন সম্পন্ন করবে সেটাইতো খুব স্বাভাবিক। নির্বাচনের পরিবেশের…এই সরকারের অধীনে অভিয়াস ধরে নিয়েই… নির্বাচনকালীন সরকার তো আর আলাদা করে দেওয়ার মতো সময় আসেনি।’
এর আগে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনের ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা। ভাষণে নির্বাচন ছাড়াও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আজ এই মহান দিবসে আপনাদের সামনে এ বক্তব্য রাখার পর থেকেই আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।’
প্রধান উপদেষ্টা সবার কাছে দোয়া কামনা করেন, যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এ দেশের সকল নাগরিক একটি ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার কাজ সফলভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায় সেজন্য সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করবো।’
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে