স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীতে সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আয়োজনে মঙ্গলবার পৃথক সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে দলটি। সমাবেশ থেকে জুলাই সনদকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্তের দাবি জানিয়েছে জামায়াত।
দক্ষিণের সমাবেশে নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। উত্তরে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীনের নেতৃত্বে মিছিলটি মগবাজার মোড়ে এসে সমাবেশে পরিণত হয়। এসময় নেতারা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। অন্যদিকে গণমিছিল শেষে শাহবাগ মোড়ে এসে সমাবেশ করে মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
মগবাজারের সমাবেশে মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আজকে আপনি জুলাই সনদ ঘোষণা করবেন, আপনাকে এই সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা দিতে হবে, এটি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কোনো বিশেষ দলের দিকে যদি তাকান, আপনি যে সমর্থন পেয়েছিলেন সেটা আর পাবেন না। জামায়াতে ইসলামী আপনাকে সহযোগিতা করবে না। একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের জন্য সেপ্টেম্বরের ভেতর হান্ড্রেড পার্সেন্ট চাঁদাবাজদের যদি না ধরতে পারেন আপনার ওপর আমরা আস্থা রাখবো না।’ এসময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেন।
মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীন বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের সময় তারা দলমত বিবেচনা না করে আন্দোলন করেছেন। দল-মত, ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে ওঠে বৈষম্য ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। সেই সম্মিলিত লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই বিজয় এসেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বাংলাদেশে আর বিভাজনের রাজনীতি হবে না। কিন্তু একটি কুচক্রী মহল পতিত স্বৈরাচারের বি-টিম সেজে এখনো তারা বাংলাদেশে স্লোগান দেয়। রাজাকার বলে বাংলা ছাড়ার কথা বলে। অথচ ইতিহাসে প্রমাণিত, ওই দলেই রাজাকার সবচেয়ে বেশি।’
শাহবাগের সমাবেশে বক্তব্য দেন মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। তিনি বলেন ‘যখনই ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি শোনা যাবে তখনই জুলাই সংগঠিত হবে। যখনই চাঁদাবাজদের উদ্ভব ঘটবে তখনই জুলাই বিপ্লব ঘটবে। যখনই আধিপত্যবাদীদের দোসররা বাংলাদেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে তখনই জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে আসবে।’ দুঃশাসন, গুম, খুন, আধিপত্য প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র হবে তখনই বারবার জুলাই জাগরণ ঘটবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীতে সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আয়োজনে মঙ্গলবার পৃথক সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে দলটি। সমাবেশ থেকে জুলাই সনদকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্তের দাবি জানিয়েছে জামায়াত।
দক্ষিণের সমাবেশে নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। উত্তরে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীনের নেতৃত্বে মিছিলটি মগবাজার মোড়ে এসে সমাবেশে পরিণত হয়। এসময় নেতারা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। অন্যদিকে গণমিছিল শেষে শাহবাগ মোড়ে এসে সমাবেশ করে মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
মগবাজারের সমাবেশে মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আজকে আপনি জুলাই সনদ ঘোষণা করবেন, আপনাকে এই সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা দিতে হবে, এটি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কোনো বিশেষ দলের দিকে যদি তাকান, আপনি যে সমর্থন পেয়েছিলেন সেটা আর পাবেন না। জামায়াতে ইসলামী আপনাকে সহযোগিতা করবে না। একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের জন্য সেপ্টেম্বরের ভেতর হান্ড্রেড পার্সেন্ট চাঁদাবাজদের যদি না ধরতে পারেন আপনার ওপর আমরা আস্থা রাখবো না।’ এসময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেন।
মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীন বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের সময় তারা দলমত বিবেচনা না করে আন্দোলন করেছেন। দল-মত, ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে ওঠে বৈষম্য ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। সেই সম্মিলিত লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই বিজয় এসেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বাংলাদেশে আর বিভাজনের রাজনীতি হবে না। কিন্তু একটি কুচক্রী মহল পতিত স্বৈরাচারের বি-টিম সেজে এখনো তারা বাংলাদেশে স্লোগান দেয়। রাজাকার বলে বাংলা ছাড়ার কথা বলে। অথচ ইতিহাসে প্রমাণিত, ওই দলেই রাজাকার সবচেয়ে বেশি।’
শাহবাগের সমাবেশে বক্তব্য দেন মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। তিনি বলেন ‘যখনই ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি শোনা যাবে তখনই জুলাই সংগঠিত হবে। যখনই চাঁদাবাজদের উদ্ভব ঘটবে তখনই জুলাই বিপ্লব ঘটবে। যখনই আধিপত্যবাদীদের দোসররা বাংলাদেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে তখনই জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে আসবে।’ দুঃশাসন, গুম, খুন, আধিপত্য প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র হবে তখনই বারবার জুলাই জাগরণ ঘটবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে