কুষ্টিয়ায় নাহিদ ইসলাম
আবরারের মৃত্যুর প্রতিবাদ মিছিলে ‘দিল্লি না ঢাকা’ স্লোগান দেওয়া হয়েছিল, সেই স্লোগানই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জুলাইয়ে আবার দেওয়া হয়।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার (৮ জুলাই) মাসব্যাপী পদযাত্রার অংশ হিসেবে কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ-রাস্তার মোড়ে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সংক্ষিপ্ত পথসভায় নাহিদ ইসলাম এ আহ্বান জানান।
এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম কুষ্টিয়াতে পথসভায় বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে আবরার ফাহাদ ছিলেন মাইলফলক। আবরারের মৃত্যু ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ও বাংলাদেশের রাজনীতিতে মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। আবরারের মৃত্যুর প্রতিবাদ মিছিলে “দিল্লি না ঢাকা” স্লোগান দেওয়া হয়েছিল, সেই স্লোগানই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জুলাইয়ে আবার দেওয়া হয়।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বাংলাদেশপন্থী রাজনীতির পথ দেখিয়ে গেছেন আবরার ফাহাদ। সেই পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে, সেই পথ ধরেই জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছিল। আবরার ফাহাদ থেকে আবু সাঈদ—সব শহীদকে আমরা স্মরণ করি। তাঁরা যে বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন, পদযাত্রার মাধ্যমে আমরা সেই বাংলাদেশ গড়তে দেশবাসীকে আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে কুষ্টিয়া শহরের বড়বাজার এলাকা থেকে পদযাত্রা শুরু করে এনএস রোড প্রদক্ষিণ করে পাঁচ-রাস্তার মোড়ে পৌঁছায় পথসভা। এ সময় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তর অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম ছাড়াও নুসরাত তাবাসসুম, ডা. তাসনিম জারা, নয়ন আহাম্মেদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা একটার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রায়ডাঙা গ্রামে বুয়েটে ছাত্রলীগের নির্যাতনে নিহত শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করেন এনসিপি নেতারা। এ সময় আববারের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তাঁরা। এরপর অষ্টম দিনের মতো জুলাই পদযাত্রা শুরু করেন।
এদিন বৃষ্টির কারণে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অনেক দেরিতে শুরু হয় পদযাত্রা। আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সড়ক পথে কুষ্টিয়া শহর অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন। পদযাত্রায় কুমারখালীর আলাউদ্দিন মোড়ে পথসভা করেন এনসিপি নেতা-কর্মীরা। পরে বিকেলে শহরের পাঁচ-রাস্তার মোড়ে আরেকটি পথসভা হয়। সংক্ষিপ্ত এই পথসভার মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়ায় পদযাত্রা শেষে পার্শ্ববর্তী জেলা মেহেরপুরের উদ্দেশ্য রওনা হন নেতারা।
জুলাইয়ের ১ তারিখে রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে মাসব্যাপী পদযাত্রা শুরু করেছেন এনসিপির নেতারা। ৩০ জুলাই ঢাকায় সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে।
ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার (৮ জুলাই) মাসব্যাপী পদযাত্রার অংশ হিসেবে কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ-রাস্তার মোড়ে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সংক্ষিপ্ত পথসভায় নাহিদ ইসলাম এ আহ্বান জানান।
এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম কুষ্টিয়াতে পথসভায় বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে আবরার ফাহাদ ছিলেন মাইলফলক। আবরারের মৃত্যু ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ও বাংলাদেশের রাজনীতিতে মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। আবরারের মৃত্যুর প্রতিবাদ মিছিলে “দিল্লি না ঢাকা” স্লোগান দেওয়া হয়েছিল, সেই স্লোগানই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জুলাইয়ে আবার দেওয়া হয়।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বাংলাদেশপন্থী রাজনীতির পথ দেখিয়ে গেছেন আবরার ফাহাদ। সেই পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে, সেই পথ ধরেই জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছিল। আবরার ফাহাদ থেকে আবু সাঈদ—সব শহীদকে আমরা স্মরণ করি। তাঁরা যে বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন, পদযাত্রার মাধ্যমে আমরা সেই বাংলাদেশ গড়তে দেশবাসীকে আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে কুষ্টিয়া শহরের বড়বাজার এলাকা থেকে পদযাত্রা শুরু করে এনএস রোড প্রদক্ষিণ করে পাঁচ-রাস্তার মোড়ে পৌঁছায় পথসভা। এ সময় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তর অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম ছাড়াও নুসরাত তাবাসসুম, ডা. তাসনিম জারা, নয়ন আহাম্মেদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা একটার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রায়ডাঙা গ্রামে বুয়েটে ছাত্রলীগের নির্যাতনে নিহত শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করেন এনসিপি নেতারা। এ সময় আববারের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তাঁরা। এরপর অষ্টম দিনের মতো জুলাই পদযাত্রা শুরু করেন।
এদিন বৃষ্টির কারণে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অনেক দেরিতে শুরু হয় পদযাত্রা। আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সড়ক পথে কুষ্টিয়া শহর অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন। পদযাত্রায় কুমারখালীর আলাউদ্দিন মোড়ে পথসভা করেন এনসিপি নেতা-কর্মীরা। পরে বিকেলে শহরের পাঁচ-রাস্তার মোড়ে আরেকটি পথসভা হয়। সংক্ষিপ্ত এই পথসভার মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়ায় পদযাত্রা শেষে পার্শ্ববর্তী জেলা মেহেরপুরের উদ্দেশ্য রওনা হন নেতারা।
জুলাইয়ের ১ তারিখে রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে মাসব্যাপী পদযাত্রা শুরু করেছেন এনসিপির নেতারা। ৩০ জুলাই ঢাকায় সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে