সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নজরে আসে। পরে শিশুটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তাকে রাঙামাটি সরকারি শিশু পরিবারে কাছে তুলে দেওয়া হয়।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। দিন চলে না মানু মারমাুর। নিজেও ভীষণ অসুস্থ। স্বামী মারধর করেন। তাই মেয়ে অংমাথিং মারমাকে নিয়ে থাকেন আলাদা। শুক্রবার তাকে নিয়ে গিয়েছিলেন রাঙামাটির বনরুপা বাজারে। বিশ হাজার টাকায় মেয়েকে বাজারে বিক্রি করতে চান। সবার সামনে বলেছিলেন এই কথাটা। লোকজন তা জানতে পেরে তাঁকে বাধাও দেন। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে তা রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নজরে আসে। শিশুটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তাকে রাঙামাটি সরকারি শিশু পরিবারে কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা বলেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার। পরে শিশু অংমাথিং মারমাকে (৭) জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালিত সরকারি শিশু পরিবারে কাছে তুলে দেন তিনি।
অংমাথিং মারমা জেলার রাজস্থলী উপজেলার ছোট ডলুপাড়ার চাইতমং মারমার মেয়ে। তাকে শিশু পরিবারের হেফাজতে দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক, জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম, শিশুটির মা মানু মারমাসহ অন্যরা।
জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, ‘জেলা পরিষদ আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, আজকে আমরা শিশুকে গ্রহণ করেছি। এখন থেকে শিশুটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত সরকারি দায়িত্বে থাকবে।’
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নজরে আসায় আমরা খোঁজখবর নিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। শিশুকে তার মাসহ ডেকে এনে কথা বলা হয়েছে। পরিবারের সম্মতিতে অংমাথিং মারমাকে শিশু পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হলো।’
এর আগে শুক্রবার (৮ আগস্ট) ওই ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এ সম্পর্কে শিশুটির মামা পাইল্লা প্রু চৌধুরী বলেন, ‘আমার বোনটি আসলে মানসিকভাবে অসুস্থ। তার স্বামীও তাঁকে মারধর করে। সেদিন আসলে সে লোকজন দেখে কি-না-কি বলতে মেয়েকে বিক্রির কথা বলে ফেলেছে। কখন কী বলে, কথাবার্তা আসলে ঠিক নেই। সেদিন মেয়েকে নিয়ে সে বাসা খুঁজতে গেছিল বনরূপা বাজারে। মানসিক অসুস্থতার কারণে সে এই কথা বলেছে।’
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার আরো বলেন, এখন থেকে অংমাথিং মারমা শিশু পরিবারে থেকে পড়ালেখা করবে। তার যাবতীয় দেখাশোনা করবে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর। এ ছাড়া শিশুটির মাও অসুস্থ চিকিৎসা করতে পারছেন না। তাঁর যাবতীয় চিকিৎসার ব্যয় বহন করবে জেলা পরিষদ।
পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। দিন চলে না মানু মারমাুর। নিজেও ভীষণ অসুস্থ। স্বামী মারধর করেন। তাই মেয়ে অংমাথিং মারমাকে নিয়ে থাকেন আলাদা। শুক্রবার তাকে নিয়ে গিয়েছিলেন রাঙামাটির বনরুপা বাজারে। বিশ হাজার টাকায় মেয়েকে বাজারে বিক্রি করতে চান। সবার সামনে বলেছিলেন এই কথাটা। লোকজন তা জানতে পেরে তাঁকে বাধাও দেন। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে তা রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নজরে আসে। শিশুটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তাকে রাঙামাটি সরকারি শিশু পরিবারে কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা বলেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার। পরে শিশু অংমাথিং মারমাকে (৭) জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালিত সরকারি শিশু পরিবারে কাছে তুলে দেন তিনি।
অংমাথিং মারমা জেলার রাজস্থলী উপজেলার ছোট ডলুপাড়ার চাইতমং মারমার মেয়ে। তাকে শিশু পরিবারের হেফাজতে দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক, জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম, শিশুটির মা মানু মারমাসহ অন্যরা।
জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, ‘জেলা পরিষদ আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, আজকে আমরা শিশুকে গ্রহণ করেছি। এখন থেকে শিশুটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত সরকারি দায়িত্বে থাকবে।’
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নজরে আসায় আমরা খোঁজখবর নিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। শিশুকে তার মাসহ ডেকে এনে কথা বলা হয়েছে। পরিবারের সম্মতিতে অংমাথিং মারমাকে শিশু পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হলো।’
এর আগে শুক্রবার (৮ আগস্ট) ওই ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এ সম্পর্কে শিশুটির মামা পাইল্লা প্রু চৌধুরী বলেন, ‘আমার বোনটি আসলে মানসিকভাবে অসুস্থ। তার স্বামীও তাঁকে মারধর করে। সেদিন আসলে সে লোকজন দেখে কি-না-কি বলতে মেয়েকে বিক্রির কথা বলে ফেলেছে। কখন কী বলে, কথাবার্তা আসলে ঠিক নেই। সেদিন মেয়েকে নিয়ে সে বাসা খুঁজতে গেছিল বনরূপা বাজারে। মানসিক অসুস্থতার কারণে সে এই কথা বলেছে।’
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার আরো বলেন, এখন থেকে অংমাথিং মারমা শিশু পরিবারে থেকে পড়ালেখা করবে। তার যাবতীয় দেখাশোনা করবে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর। এ ছাড়া শিশুটির মাও অসুস্থ চিকিৎসা করতে পারছেন না। তাঁর যাবতীয় চিকিৎসার ব্যয় বহন করবে জেলা পরিষদ।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
৪ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে