এফ, এম ও জে ভিসা হলো যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার উদ্দেশ্যে দেওয়া ভিসার ক্যাটাগরি।
স্ট্রিম ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে যাঁরা এফ, এম বা জে ক্যাটাগরির নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসার আবেদন করবেন, তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি সেটিংস 'পাবলিক' রাখার অনুরোধ করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তথ্যটি জানানো হয়। শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে এফ, এম বা জে ভিসা আবেদনকারীদের জন্য পোস্টটি করা হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, আবেদনকারীদের পরিচয় এবং যুক্তরাষ্ট্রে ভিসার যোগ্যতা যাচাই প্রক্রিয়া সহজ করতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এফ, এম ও জে ভিসা হলো যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার উদ্দেশ্যে দেওয়া ভিসার ক্যাটাগরি।
এফ ভিসা হলো একাডেমিক শিক্ষার্থীদের জন্য। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি পূর্ণকালীন একাডেমিক বা ভাষা শিক্ষার কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা তাঁদের কোর্স শেষ করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অপিটি বা অপশনাল প্র্যাকটিস ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। এই ভিসার মেয়াদ বাড়ানোরও সুযোগ থাকে।
এম ভিসা মূলত পেশাদার বা প্রযুক্তি কোর্সের জন্য দেওয়া হয়। যেমন পেশাদার প্রশিক্ষণ, কারিগরি কোর্স অথবা কোনো বিশেষ ধরনের ভোকেশনাল বা টেকনিক্যাল স্কুলে ভর্তি। সাধারণত একাডেমিক কোর্সের জন্য এফ ভিসা দেওয়া হয়, আর প্রযুক্তিগত কোর্সের জন্য এম ভিসা। এম ভিসাধারী শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবন শেষ করার পর কাজ করতে পারেন না। তবে, কোর্স শেষের পর দেশে ফিরে আসার জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে।
জে ভিসা দেওয়া হয় একচেঞ্জ শিক্ষার্থী, গবেষক, শিক্ষণ বা প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী অথবা স্বেচ্ছাসেবী কাজের জন্য। যেকোনো এক্সচেঞ্জ শিক্ষার্থী, গবেষক, শিক্ষক অথবা প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারেন এখানে। জে-১ ভিসা সাধারণত সীমিত সময়ের জন্য দেওয়া হয়। এর সঙ্গে যুক্ত থাকে ‘টু ইয়ার হোম কান্ট্রি ফিজিক্যাল প্রেজেন্স’। যার মানে হলো, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ভিসাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নিজ দেশে ফিরে কমপক্ষে ২ বছর থাকতে হবে। তবে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এই শর্ত শিথিল করা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রে যাঁরা এফ, এম বা জে ক্যাটাগরির নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসার আবেদন করবেন, তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি সেটিংস 'পাবলিক' রাখার অনুরোধ করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তথ্যটি জানানো হয়। শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে এফ, এম বা জে ভিসা আবেদনকারীদের জন্য পোস্টটি করা হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, আবেদনকারীদের পরিচয় এবং যুক্তরাষ্ট্রে ভিসার যোগ্যতা যাচাই প্রক্রিয়া সহজ করতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এফ, এম ও জে ভিসা হলো যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার উদ্দেশ্যে দেওয়া ভিসার ক্যাটাগরি।
এফ ভিসা হলো একাডেমিক শিক্ষার্থীদের জন্য। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি পূর্ণকালীন একাডেমিক বা ভাষা শিক্ষার কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা তাঁদের কোর্স শেষ করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অপিটি বা অপশনাল প্র্যাকটিস ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। এই ভিসার মেয়াদ বাড়ানোরও সুযোগ থাকে।
এম ভিসা মূলত পেশাদার বা প্রযুক্তি কোর্সের জন্য দেওয়া হয়। যেমন পেশাদার প্রশিক্ষণ, কারিগরি কোর্স অথবা কোনো বিশেষ ধরনের ভোকেশনাল বা টেকনিক্যাল স্কুলে ভর্তি। সাধারণত একাডেমিক কোর্সের জন্য এফ ভিসা দেওয়া হয়, আর প্রযুক্তিগত কোর্সের জন্য এম ভিসা। এম ভিসাধারী শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবন শেষ করার পর কাজ করতে পারেন না। তবে, কোর্স শেষের পর দেশে ফিরে আসার জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে।
জে ভিসা দেওয়া হয় একচেঞ্জ শিক্ষার্থী, গবেষক, শিক্ষণ বা প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী অথবা স্বেচ্ছাসেবী কাজের জন্য। যেকোনো এক্সচেঞ্জ শিক্ষার্থী, গবেষক, শিক্ষক অথবা প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারেন এখানে। জে-১ ভিসা সাধারণত সীমিত সময়ের জন্য দেওয়া হয়। এর সঙ্গে যুক্ত থাকে ‘টু ইয়ার হোম কান্ট্রি ফিজিক্যাল প্রেজেন্স’। যার মানে হলো, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ভিসাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নিজ দেশে ফিরে কমপক্ষে ২ বছর থাকতে হবে। তবে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এই শর্ত শিথিল করা যায়।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে