স্ট্রিম ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সরাসরি হুশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, যেন এমন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হয় যা ইরানের সঙ্গে চলমান পারমাণবিক আলোচনার পথ রুদ্ধ করে দেয়।
২৮ মে হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাঁকে (নেতানিয়াহুকে) স্পষ্ট করে বলেছি—এই মুহূর্তে কিছু করা অনুচিত হবে। কারণ, আমরা সমাধানের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন ইরানের পরমাণু কার্যক্রম ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ক্রমেই প্রকাশ্যে আসছে।
নিউইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল আশঙ্কা করছে যে ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো ইরানকে তার পারমাণবিক কার্যক্রম আংশিক চালু রাখার অনুমতি দিয়ে একটি চুক্তিতে উপনীত হতে চলেছে—যা ইসরায়েলের কাছে ‘একেবারেই অগ্রহণযোগ্য’।
এদিকে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় আগাম হামলার পরিকল্পনার অভিযোগও উঠে এসেছে, তবে ইসরায়েল তা ‘ভুয়া’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
তবুও মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে জানা গেছে, ইসরায়েল চাইলে মাত্র সাত ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি সামরিক অভিযান চালানোর সক্ষমতা রাখে।
এই প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলের কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার এবং গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বারনিয়া সম্প্রতি ওয়াশিংটনে একাধিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন। বৈঠকগুলোতে সিআইএ পরিচালক জন র্যাটক্লিফ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ উপস্থিত ছিলেন।
তবে চলমান উত্তেজনার মাঝেও উভয় দেশই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতিকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
নেতানিয়াহুর দপ্তরের ভাষ্য, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এখনও দৃঢ় এবং তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই।’
এদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও আশ্বস্ত করেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
এই উত্তপ্ত প্রেক্ষাপটে আগামী দিনের কূটনৈতিক সমঝোতা ও মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতি কোন পথে এগোবে, সেটাই এখন বিশ্বের কূটনৈতিক মহলের প্রধান আগ্রহের বিষয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সরাসরি হুশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, যেন এমন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হয় যা ইরানের সঙ্গে চলমান পারমাণবিক আলোচনার পথ রুদ্ধ করে দেয়।
২৮ মে হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাঁকে (নেতানিয়াহুকে) স্পষ্ট করে বলেছি—এই মুহূর্তে কিছু করা অনুচিত হবে। কারণ, আমরা সমাধানের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন ইরানের পরমাণু কার্যক্রম ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ক্রমেই প্রকাশ্যে আসছে।
নিউইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল আশঙ্কা করছে যে ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো ইরানকে তার পারমাণবিক কার্যক্রম আংশিক চালু রাখার অনুমতি দিয়ে একটি চুক্তিতে উপনীত হতে চলেছে—যা ইসরায়েলের কাছে ‘একেবারেই অগ্রহণযোগ্য’।
এদিকে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় আগাম হামলার পরিকল্পনার অভিযোগও উঠে এসেছে, তবে ইসরায়েল তা ‘ভুয়া’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
তবুও মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে জানা গেছে, ইসরায়েল চাইলে মাত্র সাত ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি সামরিক অভিযান চালানোর সক্ষমতা রাখে।
এই প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলের কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার এবং গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বারনিয়া সম্প্রতি ওয়াশিংটনে একাধিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন। বৈঠকগুলোতে সিআইএ পরিচালক জন র্যাটক্লিফ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ উপস্থিত ছিলেন।
তবে চলমান উত্তেজনার মাঝেও উভয় দেশই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতিকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
নেতানিয়াহুর দপ্তরের ভাষ্য, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এখনও দৃঢ় এবং তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই।’
এদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও আশ্বস্ত করেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
এই উত্তপ্ত প্রেক্ষাপটে আগামী দিনের কূটনৈতিক সমঝোতা ও মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতি কোন পথে এগোবে, সেটাই এখন বিশ্বের কূটনৈতিক মহলের প্রধান আগ্রহের বিষয়।
নিজের জীবনকে স্বাভাবিক পথে চালানোর সব সুযোগই তার সামনে ছিল। ভালো চাকরি, পরিবারের স্বচ্ছলতা, সন্তানদের নিশ্চিন্ত ভবিষ্যৎ—সবকিছুই তিনি পেতে পারতেন। কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছিলেন অন্য এক পথ। সেই পথ ছিল কষ্টের, অনিশ্চয়তার, তবুও তিনি সেই পথে হেঁটেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজ্য থেকে পুলিশ বহু মানুষকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের বেশিরভাগই মুসলিম ও বাংলাভাষী। সরকার বলছে, যাদের আটক করা হয়েছে, তারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি। কিন্তু মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, প্রধানত একটি বিশেষ ধর্ম ও ভাষার মানুষদের টার্গেট করে এই অভিযান চালানো হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) বরাতে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন সর্বশেষ এ তথ্য জানিয়েছে। পিডিএমএ জানিয়েছে, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বুনের শহরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া গিলগিট-বালতিস্তানে ১২ ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে ১১ জন মারা গেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেএবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওয়াশিংটনে বৈঠকে বসছেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এর আগে,ট্রাম্প আলাস্কায় ইউক্রেন ইস্যুতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ দিন আগে