স্ট্রিম প্রতিবেদক
এক ভিন্ন প্রেক্ষাপটে, এক বছর পর আবারও শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জমায়েত হলেন জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া সম্মুখ সারির নেতারা। ২০২৪ সালের আগস্টের এই দিনের শহীদ মিনারের সঙ্গে আজকের পরিবেশ ভিন্ন। গত বছরের এই দিনে (৩ আগস্ট) সব দল ও মতের মানুষের মিলনে একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে হাসিনা সরকারের পতনের ডাক দিয়েছিলেন নাহিদ ইসলাম। এক বছর পর তিনি আবারও সেই বেদিতে দাঁড়ালেন, এবার ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে পাঠ করলেন নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এনসিপির জনসভায় নতুন সংবিধান প্রণয়নের অঙ্গীকারসহ ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।
জুলাইয়ের বিপ্লবী আকাঙ্ক্ষা; যার জন্য জনতা রাজপথে নেমেছিল, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তা কিছুটা ফিকে হতে শুরু করেছে। সেদিন নাহিদ-আসিফরা যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের অব্যক্ত ঘোষণা উচ্চারণ করতে পারেননি, সেই ঘোষণার পাঠের আয়োজনে শহীদ মিনারে একত্রিত হয়েছেন এনসিপির কর্মী-সমর্থকরা।
আনুষ্ঠানিকভাবে বিকেল ৪টায় ইশতেহার ঘোষণা করার কথা থাকলেও তা পাঠ করা হয় সন্ধ্যা নামার সময়। এর আগে একে একে বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক ঐক্যকে অব্যাহত রাখার গুরুত্বের ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কেন্দ্রীয় নেতারা। আওয়ামী লীগের বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেন তারা। রাষ্ট্রকাঠামো পরিশুদ্ধ না হলে ঘরে ফেরার কোনো সুযোগ থাকবে না বলেও জানান শীর্ষ নেতারা।
এরপর পডিয়ামে উঠে সেকেন্ড রিপাবলিকের ২৪ দফা ইশতেহার পাঠ করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠনের পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থানকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। একই সঙ্গে ঘোষণা দেন, ‘জুলাইয়ের গণহত্যা’, ‘শাপলা গণহত্যা’, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ড’, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সংঘটিত গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ বিচার ও শাস্তির দাবিতে এনসিপি কঠোর অবস্থানে থাকবে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাইয়ের গণহত্যা, শাপলা গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ড, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা—আওয়ামী লীগের শাসনামলে সংঘটিত সকল মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার ও শাস্তি এনসিপি নিশ্চিত করবে।’
এই সময় নাহিদ বলেন, ‘নতুন রাষ্ট্র গঠনে গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার সাধিত হবে। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা হবে। কল্যাণমুখী অর্থনীতি গড়ে তোলা হবে এবং ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। স্বাধীন গণমাধ্যম ও শক্তিশালী নাগরিক সমাজ গঠন করাও হবে আমাদের অঙ্গীকার।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘নতুন স্বাধীনতা কেবল সরকার পতনের জন্য নয়, বরং ফ্যাসিবাদী শাসন কাঠামো চিরতরে ভেঙে ফেলার লক্ষ্যে অর্জিত হয়েছে। একসময় একদফা ঘোষক ছিলেন মূলত বাংলাদেশের জনগণ। আগে যে ৯ দফা ঘোষণা করা হয়েছিল, তা বাস্তবায়নে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। আমরা এমন একটি দেশ চাই যেখানে স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিবাদ থাকবে না।’
‘বাঙালি জাতীয়তাবাদের নামে আগের শাসকরা এ দেশে একমুখী ও স্বৈরাচারী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিল’, মন্তব্য করে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা সেকেন্ড রিপাবলিক বাংলাদেশের ২৪ দফা ইশতেহার উপস্থাপন করছি। এনসিপি জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ২৪ দফা ইশতেহারে ‘নতুন সংবিধান প্রণয়ন’ ও ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি ও বিচারের অঙ্গীকার রয়েছে। গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, ন্যায়ভিত্তিক বিচারব্যবস্থা ও আইন সংস্কারের মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করা হবে।
সেবামুখী প্রশাসন গড়ে তোলা এবং দুর্নীতি দমন করা হবে। জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গঠন এবং গ্রাম পার্লামেন্ট ও স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। স্বাধীন গণমাধ্যম এবং শক্তিশালী নাগরিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত এবং জাতিগঠনে শিক্ষানীতির সংস্কার করা হবে।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। ধর্ম, সম্প্রদায় ও জাতিসত্তার মর্যাদা রক্ষা এবং নারীর নিরাপত্তা, অধিকার ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা হবে।
মানবকেন্দ্রিক ও কল্যাণমুখী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করে তারুণ্য ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বহুমুখী বাণিজ্য ও শিল্পায়ন নীতি গ্রহণের পাশাপাশি টেকসই কৃষি ও খাদ্য সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা হবে।
শ্রমিক ও কৃষকের অধিকার সুরক্ষা এবং জাতীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল হবে। নগরায়ন, পরিবহন ও আবাসনের পরিকল্পনায় মনোযোগ দিয়ে জলবায়ু সহনশীলতা এবং নদী-সমুদ্র সংরক্ষণে গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের মর্যাদা ও অধিকার সুরক্ষায় কাজ করা হবে।
বাংলাদেশপন্থী পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ এবং জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশল উন্নয়নে এগিয়ে যাওয়া হবে। এই ২৪ দফা মূলত দেশের সার্বিক উন্নয়ন, গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং ন্যায়পরায়ণ রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা উপস্থাপন করে।
এক ভিন্ন প্রেক্ষাপটে, এক বছর পর আবারও শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জমায়েত হলেন জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া সম্মুখ সারির নেতারা। ২০২৪ সালের আগস্টের এই দিনের শহীদ মিনারের সঙ্গে আজকের পরিবেশ ভিন্ন। গত বছরের এই দিনে (৩ আগস্ট) সব দল ও মতের মানুষের মিলনে একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে হাসিনা সরকারের পতনের ডাক দিয়েছিলেন নাহিদ ইসলাম। এক বছর পর তিনি আবারও সেই বেদিতে দাঁড়ালেন, এবার ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে পাঠ করলেন নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এনসিপির জনসভায় নতুন সংবিধান প্রণয়নের অঙ্গীকারসহ ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।
জুলাইয়ের বিপ্লবী আকাঙ্ক্ষা; যার জন্য জনতা রাজপথে নেমেছিল, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তা কিছুটা ফিকে হতে শুরু করেছে। সেদিন নাহিদ-আসিফরা যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের অব্যক্ত ঘোষণা উচ্চারণ করতে পারেননি, সেই ঘোষণার পাঠের আয়োজনে শহীদ মিনারে একত্রিত হয়েছেন এনসিপির কর্মী-সমর্থকরা।
আনুষ্ঠানিকভাবে বিকেল ৪টায় ইশতেহার ঘোষণা করার কথা থাকলেও তা পাঠ করা হয় সন্ধ্যা নামার সময়। এর আগে একে একে বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক ঐক্যকে অব্যাহত রাখার গুরুত্বের ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কেন্দ্রীয় নেতারা। আওয়ামী লীগের বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেন তারা। রাষ্ট্রকাঠামো পরিশুদ্ধ না হলে ঘরে ফেরার কোনো সুযোগ থাকবে না বলেও জানান শীর্ষ নেতারা।
এরপর পডিয়ামে উঠে সেকেন্ড রিপাবলিকের ২৪ দফা ইশতেহার পাঠ করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠনের পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থানকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। একই সঙ্গে ঘোষণা দেন, ‘জুলাইয়ের গণহত্যা’, ‘শাপলা গণহত্যা’, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ড’, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সংঘটিত গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ বিচার ও শাস্তির দাবিতে এনসিপি কঠোর অবস্থানে থাকবে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাইয়ের গণহত্যা, শাপলা গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ড, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা—আওয়ামী লীগের শাসনামলে সংঘটিত সকল মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার ও শাস্তি এনসিপি নিশ্চিত করবে।’
এই সময় নাহিদ বলেন, ‘নতুন রাষ্ট্র গঠনে গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার সাধিত হবে। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা হবে। কল্যাণমুখী অর্থনীতি গড়ে তোলা হবে এবং ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। স্বাধীন গণমাধ্যম ও শক্তিশালী নাগরিক সমাজ গঠন করাও হবে আমাদের অঙ্গীকার।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘নতুন স্বাধীনতা কেবল সরকার পতনের জন্য নয়, বরং ফ্যাসিবাদী শাসন কাঠামো চিরতরে ভেঙে ফেলার লক্ষ্যে অর্জিত হয়েছে। একসময় একদফা ঘোষক ছিলেন মূলত বাংলাদেশের জনগণ। আগে যে ৯ দফা ঘোষণা করা হয়েছিল, তা বাস্তবায়নে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। আমরা এমন একটি দেশ চাই যেখানে স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিবাদ থাকবে না।’
‘বাঙালি জাতীয়তাবাদের নামে আগের শাসকরা এ দেশে একমুখী ও স্বৈরাচারী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিল’, মন্তব্য করে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা সেকেন্ড রিপাবলিক বাংলাদেশের ২৪ দফা ইশতেহার উপস্থাপন করছি। এনসিপি জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ২৪ দফা ইশতেহারে ‘নতুন সংবিধান প্রণয়ন’ ও ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি ও বিচারের অঙ্গীকার রয়েছে। গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, ন্যায়ভিত্তিক বিচারব্যবস্থা ও আইন সংস্কারের মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করা হবে।
সেবামুখী প্রশাসন গড়ে তোলা এবং দুর্নীতি দমন করা হবে। জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গঠন এবং গ্রাম পার্লামেন্ট ও স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। স্বাধীন গণমাধ্যম এবং শক্তিশালী নাগরিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত এবং জাতিগঠনে শিক্ষানীতির সংস্কার করা হবে।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। ধর্ম, সম্প্রদায় ও জাতিসত্তার মর্যাদা রক্ষা এবং নারীর নিরাপত্তা, অধিকার ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা হবে।
মানবকেন্দ্রিক ও কল্যাণমুখী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করে তারুণ্য ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বহুমুখী বাণিজ্য ও শিল্পায়ন নীতি গ্রহণের পাশাপাশি টেকসই কৃষি ও খাদ্য সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা হবে।
শ্রমিক ও কৃষকের অধিকার সুরক্ষা এবং জাতীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল হবে। নগরায়ন, পরিবহন ও আবাসনের পরিকল্পনায় মনোযোগ দিয়ে জলবায়ু সহনশীলতা এবং নদী-সমুদ্র সংরক্ষণে গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের মর্যাদা ও অধিকার সুরক্ষায় কাজ করা হবে।
বাংলাদেশপন্থী পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ এবং জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশল উন্নয়নে এগিয়ে যাওয়া হবে। এই ২৪ দফা মূলত দেশের সার্বিক উন্নয়ন, গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং ন্যায়পরায়ণ রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা উপস্থাপন করে।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে