স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূতিতে শহীদদের স্মরণে সমাবেশ করবে ছাত্রদল। পাশাপাশি ছাত্রদলের ভবিষ্যৎ করণীয় ও অভ্যুত্থানে তাদের ভূমিকার বিষয়টিও প্রাধান্য পাবে সমাবেশে। সব মিলিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
আগামীকাল রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে এ সমাবেশ করবে ছাত্রদল।
এর আগে, শুক্রবার বিকেলে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) অনুরোধে ছাত্রদল তাদের পূর্বনির্ধারিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশের পরিকল্পনা থেকে সরে আসে। পরে তারা শাহবাগ মোড়ে সমাবেশের সিদ্ধান্ত নেয়।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ বলেন, যেহেতু শাহবাগ ব্যস্ত এলাকা, তাই রবিবার সকাল থেকে মঞ্চ তৈরির কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বেলা তিনটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেবেন বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
সমাবেশের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ছাত্রদল নেতারা জানান, গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ এই সমাবেশের মূল উপজীব্য হলেও আন্দোলনে ছাত্রদলের ভূমিকা, ভবিষ্যতে দেশগঠনে তাদের (ছাত্রদলের) করণীয়ও এখানে প্রাধান্য পাবে। আর এ জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনার প্রতীক্ষায় আছে ছাত্রদল।
এ দিকে ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন, সমাবেশের মাধ্যমে বড় শোডাউনেরই প্রস্তুতি নিচ্ছে ছাত্রদল। এ জন্য জেলা, মহানগরসহ গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্তত ৯০টি সাংগঠনিক কমিটি করেছে তারা। এমনকি সমাবেশ উপলক্ষে এবার বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে ছাত্রদলের চট্টগ্রাম ইউনিট।
ছাত্রদল বলছে, অনেকেই শনিবার ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবেন। রবিবার দুপুরে সমাবেশে যোগ দেবেন তারা। ছাত্র সমাবেশকে কেন্দ্র থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকায় আসা নেতা-কর্মীরা নির্দেশনা মেনে নির্ধারিত সময়ে সমাবেশস্থলে উপস্থিত থাকবেন। সড়কে যাতে কোনো ভোগান্তি না হয়, সে জন্য নির্ধারিত সময়ের আগে সমাবেশস্থলে জড়ো হবেন না নেতা-কর্মীরা। রোগী ও অ্যাম্বুলেন্স যাতায়াতে সার্বিক সহযোগিতায় থাকবেন দায়িত্বশীল নেতারা।
রোববারের সমাবেশ সুশৃঙ্খল করতে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে ৬ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সমাবেশে কোনো ধরনের ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে না আসার নির্দেশনার পাশাপাশি এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সমাবেশের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত জায়গায় সব ইউনিটকে বাধ্যতামূলকভাবে অবস্থান করতে, কাঁটাবন মোড় থেকে আজিজ সুপার মার্কেট ও পিজি হসপিটালের মাঝের গলি দিয়ে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল পর্যন্ত অ্যাম্বুল্যান্সসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহনের চলাচলে সহযোগিতা করতে বলা হয়েছে।
তা ছাড়া সমাবেশের দিন ছাত্রদলের কোনো ইউনিটের গাড়ি কোনো অবস্থাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ না করতে, ব্যক্তিগত শোডাউন ও মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে না আসতে, সংশ্লিষ্ট ইউনিটের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিষ্কার করে সমাবেশস্থল ত্যাগ করতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এদিকে সমাবেশকে কেন্দ্র করে যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূতিতে শহীদদের স্মরণে সমাবেশ করবে ছাত্রদল। পাশাপাশি ছাত্রদলের ভবিষ্যৎ করণীয় ও অভ্যুত্থানে তাদের ভূমিকার বিষয়টিও প্রাধান্য পাবে সমাবেশে। সব মিলিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
আগামীকাল রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে এ সমাবেশ করবে ছাত্রদল।
এর আগে, শুক্রবার বিকেলে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) অনুরোধে ছাত্রদল তাদের পূর্বনির্ধারিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশের পরিকল্পনা থেকে সরে আসে। পরে তারা শাহবাগ মোড়ে সমাবেশের সিদ্ধান্ত নেয়।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ বলেন, যেহেতু শাহবাগ ব্যস্ত এলাকা, তাই রবিবার সকাল থেকে মঞ্চ তৈরির কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বেলা তিনটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেবেন বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
সমাবেশের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ছাত্রদল নেতারা জানান, গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ এই সমাবেশের মূল উপজীব্য হলেও আন্দোলনে ছাত্রদলের ভূমিকা, ভবিষ্যতে দেশগঠনে তাদের (ছাত্রদলের) করণীয়ও এখানে প্রাধান্য পাবে। আর এ জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনার প্রতীক্ষায় আছে ছাত্রদল।
এ দিকে ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন, সমাবেশের মাধ্যমে বড় শোডাউনেরই প্রস্তুতি নিচ্ছে ছাত্রদল। এ জন্য জেলা, মহানগরসহ গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্তত ৯০টি সাংগঠনিক কমিটি করেছে তারা। এমনকি সমাবেশ উপলক্ষে এবার বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে ছাত্রদলের চট্টগ্রাম ইউনিট।
ছাত্রদল বলছে, অনেকেই শনিবার ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবেন। রবিবার দুপুরে সমাবেশে যোগ দেবেন তারা। ছাত্র সমাবেশকে কেন্দ্র থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকায় আসা নেতা-কর্মীরা নির্দেশনা মেনে নির্ধারিত সময়ে সমাবেশস্থলে উপস্থিত থাকবেন। সড়কে যাতে কোনো ভোগান্তি না হয়, সে জন্য নির্ধারিত সময়ের আগে সমাবেশস্থলে জড়ো হবেন না নেতা-কর্মীরা। রোগী ও অ্যাম্বুলেন্স যাতায়াতে সার্বিক সহযোগিতায় থাকবেন দায়িত্বশীল নেতারা।
রোববারের সমাবেশ সুশৃঙ্খল করতে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে ৬ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সমাবেশে কোনো ধরনের ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে না আসার নির্দেশনার পাশাপাশি এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সমাবেশের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত জায়গায় সব ইউনিটকে বাধ্যতামূলকভাবে অবস্থান করতে, কাঁটাবন মোড় থেকে আজিজ সুপার মার্কেট ও পিজি হসপিটালের মাঝের গলি দিয়ে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল পর্যন্ত অ্যাম্বুল্যান্সসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহনের চলাচলে সহযোগিতা করতে বলা হয়েছে।
তা ছাড়া সমাবেশের দিন ছাত্রদলের কোনো ইউনিটের গাড়ি কোনো অবস্থাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ না করতে, ব্যক্তিগত শোডাউন ও মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে না আসতে, সংশ্লিষ্ট ইউনিটের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিষ্কার করে সমাবেশস্থল ত্যাগ করতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এদিকে সমাবেশকে কেন্দ্র করে যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে