স্ট্রিম প্রতিবেদক
সাংবাদিকদের প্রতি রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আপনাদেরকে বিএনপির সাংবাদিক হওয়ার দরকার নেই। দেশের সাংবাদিক হোন, জনগণের সাংবাদিক হোন, মানুষের সাংবাদিক হোন— এটাই নতুন বাংলাদেশের প্রতিজ্ঞা।’
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘সাংবাদিক ছাত্র–জনতার সমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপনী দিনে এই সমাবেশের আয়োজন করে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব।
আমীর খসরু বলেন, ‘সাংবাদিকতার নামে যারা স্বৈরাচারের পক্ষে দাঁড়ায়, তারা আসলে সাংবাদিক নয়। যারা প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তির পক্ষে, একটি দলের পক্ষে অবস্থান নেয়, তারা সাংবাদিকতার সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না। তারা হয়ে যান দলীয় কর্মী। এই জিনিসগুলো আপনাদের অনুধাবন করতে হবে।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আমরা সত্যিকারের সাংবাদিকতা চাই, নিরপেক্ষতা চাই। সাংবাদিকদের পেশাগত মানদণ্ড অক্ষত রাখতে হবে। এটাই হবে নতুন বাংলাদেশের শপথ। আগামী দিনে সাংবাদিকেরা যদি জনগণের কথা তুলে ধরতে পারে— স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক অধিকার নিয়ে কথা বলতে পারে—তাহলেই হবে সফল সাংবাদিকতা।’
সমাবেশে আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আমরা গত ১৫ বছর ধরে সাংবাদিকতার চিত্র সামনে থেকে দেখেছি। কারা নিজের দেশকে বিক্রি করে সাংবাদিকতা করেছে, কারা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের সঙ্গে থেকে সুবিধা নিয়েছে, সব দেখেছি। যারা সাংবাদিকতার দায়িত্ব ধ্বংস করেছে, তাদের জনগণ চেনে।’
আমীর খসরু স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে তারেক রহমানকে বিদ্রূপ করে একবার একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল। সবাই ভেবেছিল ওই সাংবাদিক বিপদে পড়বে। কিন্তু হলো উল্টো। তারেক রহমান স্ট্যাটাস দিলেন, ‘আমরা দেড় দশক ধরে যুদ্ধ করছি, এই সাংবাদিকরা যেন তাদের কাজ করতে পারে।’ ওনার ওই বক্তব্যই বুঝিয়ে দেয়—আমরা কেমন বাংলাদেশ চাই।’
এর আগে, তিনি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘ক্যামেরায় জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। সেখানে গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে বিভিন্ন সংগীত পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা।
সাংবাদিকদের প্রতি রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আপনাদেরকে বিএনপির সাংবাদিক হওয়ার দরকার নেই। দেশের সাংবাদিক হোন, জনগণের সাংবাদিক হোন, মানুষের সাংবাদিক হোন— এটাই নতুন বাংলাদেশের প্রতিজ্ঞা।’
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘সাংবাদিক ছাত্র–জনতার সমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপনী দিনে এই সমাবেশের আয়োজন করে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব।
আমীর খসরু বলেন, ‘সাংবাদিকতার নামে যারা স্বৈরাচারের পক্ষে দাঁড়ায়, তারা আসলে সাংবাদিক নয়। যারা প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তির পক্ষে, একটি দলের পক্ষে অবস্থান নেয়, তারা সাংবাদিকতার সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না। তারা হয়ে যান দলীয় কর্মী। এই জিনিসগুলো আপনাদের অনুধাবন করতে হবে।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আমরা সত্যিকারের সাংবাদিকতা চাই, নিরপেক্ষতা চাই। সাংবাদিকদের পেশাগত মানদণ্ড অক্ষত রাখতে হবে। এটাই হবে নতুন বাংলাদেশের শপথ। আগামী দিনে সাংবাদিকেরা যদি জনগণের কথা তুলে ধরতে পারে— স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক অধিকার নিয়ে কথা বলতে পারে—তাহলেই হবে সফল সাংবাদিকতা।’
সমাবেশে আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আমরা গত ১৫ বছর ধরে সাংবাদিকতার চিত্র সামনে থেকে দেখেছি। কারা নিজের দেশকে বিক্রি করে সাংবাদিকতা করেছে, কারা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের সঙ্গে থেকে সুবিধা নিয়েছে, সব দেখেছি। যারা সাংবাদিকতার দায়িত্ব ধ্বংস করেছে, তাদের জনগণ চেনে।’
আমীর খসরু স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে তারেক রহমানকে বিদ্রূপ করে একবার একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল। সবাই ভেবেছিল ওই সাংবাদিক বিপদে পড়বে। কিন্তু হলো উল্টো। তারেক রহমান স্ট্যাটাস দিলেন, ‘আমরা দেড় দশক ধরে যুদ্ধ করছি, এই সাংবাদিকরা যেন তাদের কাজ করতে পারে।’ ওনার ওই বক্তব্যই বুঝিয়ে দেয়—আমরা কেমন বাংলাদেশ চাই।’
এর আগে, তিনি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘ক্যামেরায় জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। সেখানে গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে বিভিন্ন সংগীত পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে