স্ট্রিম ডেস্ক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক বিবৃতিতে একথা জানান।
নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির দিকে জোর দেওয়ার আহবান জানিয়ে তারা বলেন, “বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জাতীয় নির্বাচন অত্যাবশ্যক, এর সুনির্দিষ্ট সময় ঘোষণা জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলে আমরা মনে করি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন এই তিনটি এই সরকারের কাজ এবং সেগুলো একই সঙ্গে চলতে হবে। ইতিমধ্যেই বিচার কাজ শুরু হয়েছে এবং তাতে দ্রুতগতি আনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি। একইভাবে সংস্কার কাজে অগ্রগতি হচ্ছে এবং শিগগিরই জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি হওয়ার ভেতর দিয়ে তা আরও এগিয়ে যাবে বলে আমরা আশা করি।
নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে গণসংহতির দুই নেতা জানান, সংস্কার সম্পন্ন করার জন্য জনগণের সম্মতি এবং তার অভিপ্রায় হিসেবেই সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়া জরুরি সেজন্য দরকার নির্বাচন।
আগামী নির্বাচনকে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন হিসেবে করার দাবি জানায় গণসংহতি আন্দোলন। তারা জানায়, এই নির্বাচন যাতে একটা টেকসই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে তৈরি করতে পারে তার জন্য আমরা আগামী নির্বাচনকে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন হিসেবে করার দাবি জানাচ্ছি।
এই নির্বাচনে গঠিত সংসদ একইসঙ্গে একটা যৌক্তিক সময়ের ভেতরে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে ও রাষ্ট্র পরিচালনার কাজ করবে প্রত্যাশার কথা জানায় দলটি।
'জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের মাধ্যমে যাতে রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তার জন্য আগামী নির্বাচনকে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সমস্ত পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হিসেবে অনুষ্ঠান এই সরকারের একটি বড় দায়িত্ব এবং চ্যালেঞ্জ।'
নির্বাচনে সকলের সম-সুযোগ সৃষ্টি নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপরে জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানায় গণসংহতির দুই নেতা ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক বিবৃতিতে একথা জানান।
নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির দিকে জোর দেওয়ার আহবান জানিয়ে তারা বলেন, “বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জাতীয় নির্বাচন অত্যাবশ্যক, এর সুনির্দিষ্ট সময় ঘোষণা জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলে আমরা মনে করি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন এই তিনটি এই সরকারের কাজ এবং সেগুলো একই সঙ্গে চলতে হবে। ইতিমধ্যেই বিচার কাজ শুরু হয়েছে এবং তাতে দ্রুতগতি আনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি। একইভাবে সংস্কার কাজে অগ্রগতি হচ্ছে এবং শিগগিরই জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি হওয়ার ভেতর দিয়ে তা আরও এগিয়ে যাবে বলে আমরা আশা করি।
নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে গণসংহতির দুই নেতা জানান, সংস্কার সম্পন্ন করার জন্য জনগণের সম্মতি এবং তার অভিপ্রায় হিসেবেই সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়া জরুরি সেজন্য দরকার নির্বাচন।
আগামী নির্বাচনকে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন হিসেবে করার দাবি জানায় গণসংহতি আন্দোলন। তারা জানায়, এই নির্বাচন যাতে একটা টেকসই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে তৈরি করতে পারে তার জন্য আমরা আগামী নির্বাচনকে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন হিসেবে করার দাবি জানাচ্ছি।
এই নির্বাচনে গঠিত সংসদ একইসঙ্গে একটা যৌক্তিক সময়ের ভেতরে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে ও রাষ্ট্র পরিচালনার কাজ করবে প্রত্যাশার কথা জানায় দলটি।
'জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের মাধ্যমে যাতে রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তার জন্য আগামী নির্বাচনকে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সমস্ত পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হিসেবে অনুষ্ঠান এই সরকারের একটি বড় দায়িত্ব এবং চ্যালেঞ্জ।'
নির্বাচনে সকলের সম-সুযোগ সৃষ্টি নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপরে জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানায় গণসংহতির দুই নেতা ।
আয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বীকৃতি চায় আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে দলটির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে একটি চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
২ দিন আগেবিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ দিন আগে