স্ট্রিম প্রতিবেদক
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলামের ‘কলিজা খুলে ফেলার’ হুমকি দিয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। এ ছাড়া নাঙ্গলকোটে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন আয়োজন করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এসব অভিযোগে আবদুল গফুর ভূঁইয়াকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে দলটি।
আজ শুক্রবার ( ১৫ আগস্ট) কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ জারি করা হয়। তিন কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। নোটিশের অনুলিপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, মহাসচিব, যুগ্ম মহাসচিব, বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ককে পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসককে নিয়ে আবদুল গফুর ভূঁইয়ার একটি বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ ছাড়া, ১১ ও ১২ আগস্ট নাঙ্গলকোট উপজেলার একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে—যা জাতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা যায়, নাঙ্গলকোট উপজেলার ভোলাইন বাজার উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সভাপতির পদে কুমিল্লা জেলা প্রশাসন তিনজনের নাম প্রস্তাব করেছিল—সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভূঁইয়া, বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদারের বড় ভাই মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীন এবং ইসরাত সুলতানা সুমি। পরে বোর্ড থেকে মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীনকে সভাপতি নিয়োগ দেওয়া হয়।
এ খবর জানার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানকে ফোনে গালমন্দ ও হুমকি দেন গফুর ভূঁইয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারে কে এখানে বসাইছে, আমি তাঁর কলিজা খুলে ফেলব, আপনার কলিজাও খুলব। অফিসে এসে আপনাকে অপমান করব।’ অল্প সময়ের মধ্যেই বোর্ড সভাপতির পদে পরিবর্তন এনে গফুর ভূঁইয়াকে বসানো হয়।
কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন,
‘বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আবদুল গফুর ভূঁইয়ার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাই তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।’
কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রসঙ্গে আবদুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, ‘নোটিশ পেয়েছি, সময়মতো জবাব দেব।’
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলামের ‘কলিজা খুলে ফেলার’ হুমকি দিয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। এ ছাড়া নাঙ্গলকোটে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন আয়োজন করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এসব অভিযোগে আবদুল গফুর ভূঁইয়াকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে দলটি।
আজ শুক্রবার ( ১৫ আগস্ট) কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ জারি করা হয়। তিন কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। নোটিশের অনুলিপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, মহাসচিব, যুগ্ম মহাসচিব, বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ককে পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসককে নিয়ে আবদুল গফুর ভূঁইয়ার একটি বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ ছাড়া, ১১ ও ১২ আগস্ট নাঙ্গলকোট উপজেলার একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে—যা জাতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা যায়, নাঙ্গলকোট উপজেলার ভোলাইন বাজার উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সভাপতির পদে কুমিল্লা জেলা প্রশাসন তিনজনের নাম প্রস্তাব করেছিল—সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভূঁইয়া, বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদারের বড় ভাই মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীন এবং ইসরাত সুলতানা সুমি। পরে বোর্ড থেকে মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীনকে সভাপতি নিয়োগ দেওয়া হয়।
এ খবর জানার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানকে ফোনে গালমন্দ ও হুমকি দেন গফুর ভূঁইয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারে কে এখানে বসাইছে, আমি তাঁর কলিজা খুলে ফেলব, আপনার কলিজাও খুলব। অফিসে এসে আপনাকে অপমান করব।’ অল্প সময়ের মধ্যেই বোর্ড সভাপতির পদে পরিবর্তন এনে গফুর ভূঁইয়াকে বসানো হয়।
কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন,
‘বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আবদুল গফুর ভূঁইয়ার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাই তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।’
কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রসঙ্গে আবদুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, ‘নোটিশ পেয়েছি, সময়মতো জবাব দেব।’
ফ্যাসিবাদ নিষিদ্ধ হলেও তাদের দোসরদের আস্ফালন এখনো দেখা যায়। গত ১৬ বছর আওয়ামী ফ্যাসিবাদকে টিকিয়ে রেখেছিল ১৪ দলের শরিকেরা। তাদের মধ্যে একটি ছিল জাতীয় পার্টি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হলেও জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার গুলশানে আওয়ামী লীগের সাবেক নারী সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনা ঘিরে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের বহিষ্কৃত নেতা জানে আলম অপুকে গত ৩১ জুলাই গ্রেফতার করে পুলিশ।
১ দিন আগেআগামী জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। যাঁরা বয়কটের চেষ্টা করবেন, তাঁরা রাজনীতি থেকে মাইনাস হয়ে যাবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১ দিন আগেআয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সেই হিসাব পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জামায়াতের এই আয় বিএনপির তুলনায় দ্বিগুণ বেশি। ব্যয়ের দিক থেকে বেশি পাঁচগুণ।
১ দিন আগে