মালয়েশিয়ার গণমাধ্যমকে প্রধান উপদেষ্টা
স্ট্রিম ডেস্ক
বাংলাদেশ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মালয়েশিয়ায় সরকারি সফরে গিয়ে দেশটির জাতীয় সংবাদ সংস্থা বারনামাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
এ ছাড়া আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজে অংশ নেওয়ার অনিচ্ছার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা প্রার্থী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই তার নেই।
বারনামাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘না, আমি এমন লোক না যার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো সুযোগ আছে।’
বারনামার প্রধান সম্পাদক আরুল রাজু দোরার রাজ, আন্তর্জাতিক সংবাদ বিভাগের প্রধান ভুন মিয়াও পিং এবং অর্থনৈতিক সংবাদ বিভাগের সহকারী সম্পাদক কিশো কুমারি সুসেদারামের সঙ্গে আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার মূল মনোযোগ হলো অন্তর্বর্তী সরকারকে সংস্কারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের দিকে পরিচালিত করা।
তিনি জানান, তরুণদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এর মধ্য দিয়ে হাসিনার ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটে। এরপর গত বছরের ৮ আগস্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন তাকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
৮৫ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বয়সের কারণে বাংলাদেশের জাতীয় পরিবর্তনের অস্থিরতা থেকে দূরে শান্ত অবসর জীবনকে বেছে নিতে পারতেন। এর পরিবর্তে তিনি এখন নিজেকে রাজনৈতিক পরিবর্তনের কেন্দ্রীয় ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছেন। তাঁর ভাষ্যে, তিনি ‘হট সিটে’ বসেছেন উচ্চাকাঙ্ক্ষা থেকে নয় বরং কর্তব্য পালনের ভূমিকা রাখার জন্য।
তিনি নন, মানুষ পরিবর্তন চায় উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, এটা আমার চাওয়া নয়, জনগণই পরিবর্তন চায়। আমি শুধু তারা যা চায় তা করতে সাহায্য করছি। আমি নিজে থেকে কিছু চাপিয়ে দেই না। আমি শুধু অপেক্ষা করি, জনগণ কী চায় শুনতে। তারপর তা করি।
ক্ষুদ্রঋণের পথিকৃৎ হিসেবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরষ্কার বিজয়ী হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পাওয়া ড. ইউনূসের রাজনৈতিক পথে পা রাখার পরিকল্পনা ছিল না। তিনি জানান, পরিস্থিতির কারণে তার সামনে বিকল্প ছিল না।
সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস নিজেকে একজন নেতার চেয়ে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার একজন অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেন। যদিও সামনের আরও অনেক চ্যালেঞ্জের কথাও স্বীকার করেছেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা এক বছরে অনেক দূর এগিয়েছি। আগস্টে আমাদের এক বছর হয়েছে। আমরা অনেক কিছু করেছি।’
তিনি জানান, এই অগ্রগতির মধ্যে আছে ঐকমত্য কমিশন গঠন, যা ১১টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে কাজ করছে। সংবিধান ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা কমিশনের দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে। যেমন সংসদ এককক্ষের হবে নাকি দ্বিকক্ষের হবে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘রাজনীতিতে এসব বিষয়ে ঐকমত্য প্রয়োজন। এ নিয়ে বেশ বিতর্ক চলছে।’
তিনি জানান, কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের অবস্থান বোঝা যায় এবং উন্মুক্ত আলোচনাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশ এখন সঠিক পথে ফিরেছে। বাংলাদেশ এখন ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। হাসিনার অধীনে হওয়া আগের তিনটি নির্বাচনে কারচুপি, বিতর্ক এবং ভোটারদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এবার অনেক বছর পর সত্যিকারের বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।
নির্বাচন নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বহু বছর পর প্রথমবারের মতো সত্যিকারের নির্বাচন হবে। কারণ অতীতের সবগুলো ছিল ভুয়া নির্বাচন। কেউ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। মানুষ জানে না ভোটকেন্দ্রে কী ঘটেছে।
হাসিনার আমলে দীর্ঘদিন ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত লাখো মানুষের জন্য আসন্ন নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১২ কোটি ৬১ লাখ নিবন্ধিত ভোটার রয়েছে, এর মধ্যে নতুন ভোটার প্রায় ৪৫ লাখ।
তিনি বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। অনেকেই নির্বাচন ব্যাহত করতে চায়, কারণ বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত পতিত সরকার পুরো ব্যবস্থাকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। গত দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক নতুন ভোটার ভোট দিতে পারেননি। কেউ কেউ ১০ বছর, কেউ ১৫ বছর ধরে অপেক্ষা করছেন ভোট দেওয়ার জন্য।
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, কল্পনা করুন বয়স ১৮ বছর হয়েছে, ভোট দিতে খুবই আগ্রহী। কিন্তু সত্যিকারের নির্বাচন না হওয়ায় সেই সুযোগটি পায়নি। ১৫ বছরে প্রথমবারের মতো তারা ভোট দেবে।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টা দেশটি সফর করেন। গত সোমবার (১১ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে কুয়ালালামপুরে পৌঁছান ড. ইউনূস।
সফরকালে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি একাধিক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন।
বাংলাদেশ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মালয়েশিয়ায় সরকারি সফরে গিয়ে দেশটির জাতীয় সংবাদ সংস্থা বারনামাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
এ ছাড়া আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজে অংশ নেওয়ার অনিচ্ছার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা প্রার্থী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই তার নেই।
বারনামাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘না, আমি এমন লোক না যার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো সুযোগ আছে।’
বারনামার প্রধান সম্পাদক আরুল রাজু দোরার রাজ, আন্তর্জাতিক সংবাদ বিভাগের প্রধান ভুন মিয়াও পিং এবং অর্থনৈতিক সংবাদ বিভাগের সহকারী সম্পাদক কিশো কুমারি সুসেদারামের সঙ্গে আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার মূল মনোযোগ হলো অন্তর্বর্তী সরকারকে সংস্কারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের দিকে পরিচালিত করা।
তিনি জানান, তরুণদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এর মধ্য দিয়ে হাসিনার ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটে। এরপর গত বছরের ৮ আগস্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন তাকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
৮৫ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বয়সের কারণে বাংলাদেশের জাতীয় পরিবর্তনের অস্থিরতা থেকে দূরে শান্ত অবসর জীবনকে বেছে নিতে পারতেন। এর পরিবর্তে তিনি এখন নিজেকে রাজনৈতিক পরিবর্তনের কেন্দ্রীয় ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছেন। তাঁর ভাষ্যে, তিনি ‘হট সিটে’ বসেছেন উচ্চাকাঙ্ক্ষা থেকে নয় বরং কর্তব্য পালনের ভূমিকা রাখার জন্য।
তিনি নন, মানুষ পরিবর্তন চায় উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, এটা আমার চাওয়া নয়, জনগণই পরিবর্তন চায়। আমি শুধু তারা যা চায় তা করতে সাহায্য করছি। আমি নিজে থেকে কিছু চাপিয়ে দেই না। আমি শুধু অপেক্ষা করি, জনগণ কী চায় শুনতে। তারপর তা করি।
ক্ষুদ্রঋণের পথিকৃৎ হিসেবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরষ্কার বিজয়ী হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পাওয়া ড. ইউনূসের রাজনৈতিক পথে পা রাখার পরিকল্পনা ছিল না। তিনি জানান, পরিস্থিতির কারণে তার সামনে বিকল্প ছিল না।
সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস নিজেকে একজন নেতার চেয়ে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার একজন অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেন। যদিও সামনের আরও অনেক চ্যালেঞ্জের কথাও স্বীকার করেছেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা এক বছরে অনেক দূর এগিয়েছি। আগস্টে আমাদের এক বছর হয়েছে। আমরা অনেক কিছু করেছি।’
তিনি জানান, এই অগ্রগতির মধ্যে আছে ঐকমত্য কমিশন গঠন, যা ১১টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে কাজ করছে। সংবিধান ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা কমিশনের দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে। যেমন সংসদ এককক্ষের হবে নাকি দ্বিকক্ষের হবে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘রাজনীতিতে এসব বিষয়ে ঐকমত্য প্রয়োজন। এ নিয়ে বেশ বিতর্ক চলছে।’
তিনি জানান, কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের অবস্থান বোঝা যায় এবং উন্মুক্ত আলোচনাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশ এখন সঠিক পথে ফিরেছে। বাংলাদেশ এখন ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। হাসিনার অধীনে হওয়া আগের তিনটি নির্বাচনে কারচুপি, বিতর্ক এবং ভোটারদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এবার অনেক বছর পর সত্যিকারের বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।
নির্বাচন নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বহু বছর পর প্রথমবারের মতো সত্যিকারের নির্বাচন হবে। কারণ অতীতের সবগুলো ছিল ভুয়া নির্বাচন। কেউ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। মানুষ জানে না ভোটকেন্দ্রে কী ঘটেছে।
হাসিনার আমলে দীর্ঘদিন ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত লাখো মানুষের জন্য আসন্ন নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১২ কোটি ৬১ লাখ নিবন্ধিত ভোটার রয়েছে, এর মধ্যে নতুন ভোটার প্রায় ৪৫ লাখ।
তিনি বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। অনেকেই নির্বাচন ব্যাহত করতে চায়, কারণ বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত পতিত সরকার পুরো ব্যবস্থাকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। গত দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক নতুন ভোটার ভোট দিতে পারেননি। কেউ কেউ ১০ বছর, কেউ ১৫ বছর ধরে অপেক্ষা করছেন ভোট দেওয়ার জন্য।
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, কল্পনা করুন বয়স ১৮ বছর হয়েছে, ভোট দিতে খুবই আগ্রহী। কিন্তু সত্যিকারের নির্বাচন না হওয়ায় সেই সুযোগটি পায়নি। ১৫ বছরে প্রথমবারের মতো তারা ভোট দেবে।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টা দেশটি সফর করেন। গত সোমবার (১১ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে কুয়ালালামপুরে পৌঁছান ড. ইউনূস।
সফরকালে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি একাধিক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষিত তারিখেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (অব.) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, জনগণ ভোটমুখী হলে তা ঠেকানো কারো পক্ষেই সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার ভোর থেকে সেনাবাহিনীর ৪০ ইস্ট বেঙ্গলের একটি দল বাড়িটি ঘিরে ফেলে এবং সেখানে তল্লাশি শুরু করে। এ সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেপাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ১১ দিন ধরে নদীতে পানি বাড়ছে। এ অবস্থায় চরাঞ্চল ও নদী তীরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমির ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়াও নদী তীরের ৫টি উপজেলা সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালীতে ভাঙন আতঙ্ক বিরাজ করছে।
২ ঘণ্টা আগেএকেপিএস বিবৃতিতে জানানো হয়, আটক ব্যক্তিরা ঢাকা থেকে ভোরের ফ্লাইটে মালয়েশিয়ায় পৌঁছান। ধারণা করা হচ্ছে, দিনের বেলা কঠোর তল্লাশি এড়াতেই তারা ভোরে এসেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে