স্ট্রিম প্রতিবেদক
অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাবিধানসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আগামী ২ সেপ্টেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদি হাসান। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া এবং ইন্টারভেনর হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম ।
বর্তমান সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিচার-কর্ম বিভাগে নিয়োজিত ব্যক্তিদের এবং বিচার বিভাগীয় দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি ও ছুটি মঞ্জুরিসহ) এবং শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত। রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এ ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। তবে ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানে এই ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত ছিল। ১৯৭৪ সালের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে তা রাষ্ট্রপতির হাতে স্থানান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে পঞ্চম সংশোধনীতে ‘সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে’ বাক্যাংশ যুক্ত হয়। আপিল বিভাগ পঞ্চম সংশোধনীকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করলেও, ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আবারও বর্তমান বিধান বহাল রাখা হয়।
২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা ও সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এবং বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ২৭ অক্টোবর রুল জারি করে জানতে চান, কেন এই বিধান ও ২০১৭ সালের শৃঙ্খলাবিধিমালা অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না এবং কেন পৃথক সচিবালয় গঠন করা হবে না। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
প্রথমে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে শুনানির তারিখ ধার্য হলেও, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব আপিল বিভাগে নিয়োগ পাওয়ায় প্রধান বিচারপতি বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে দেন। বিচারপতি আহমেদ সোহেলের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে গত ২৩ এপ্রিল শুনানি শুরু হয়, যা আজ শেষ হলো। আগামী ২ সেপ্টেম্বর এই আলোচিত মামলার রায় ঘোষণা করা হবে।
অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাবিধানসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আগামী ২ সেপ্টেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদি হাসান। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া এবং ইন্টারভেনর হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম ।
বর্তমান সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিচার-কর্ম বিভাগে নিয়োজিত ব্যক্তিদের এবং বিচার বিভাগীয় দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি ও ছুটি মঞ্জুরিসহ) এবং শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত। রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এ ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। তবে ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানে এই ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত ছিল। ১৯৭৪ সালের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে তা রাষ্ট্রপতির হাতে স্থানান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে পঞ্চম সংশোধনীতে ‘সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে’ বাক্যাংশ যুক্ত হয়। আপিল বিভাগ পঞ্চম সংশোধনীকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করলেও, ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আবারও বর্তমান বিধান বহাল রাখা হয়।
২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা ও সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এবং বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ২৭ অক্টোবর রুল জারি করে জানতে চান, কেন এই বিধান ও ২০১৭ সালের শৃঙ্খলাবিধিমালা অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না এবং কেন পৃথক সচিবালয় গঠন করা হবে না। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
প্রথমে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে শুনানির তারিখ ধার্য হলেও, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব আপিল বিভাগে নিয়োগ পাওয়ায় প্রধান বিচারপতি বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে দেন। বিচারপতি আহমেদ সোহেলের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে গত ২৩ এপ্রিল শুনানি শুরু হয়, যা আজ শেষ হলো। আগামী ২ সেপ্টেম্বর এই আলোচিত মামলার রায় ঘোষণা করা হবে।
২০০৭-০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনের আগে থেকে রোডম্যাপ প্রকাশের প্রথা চালু হয়। সবশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তৎকালীন ইসি রোডম্যাপ প্রকাশ করেছিল।
১২ মিনিট আগেদেশে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। রাজধানীর বাইরেও এ রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যু ঘটছে। আগামী মাসে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা গবেষকদের।
৩২ মিনিট আগেফরিদপুর যাওয়ার পথে শিহাব মারা যান। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার সময় আরাফাতও মারা যান।
৩৫ মিনিট আগেকোম্পানিগঞ্জ কৃষক দলের সভাপতি আলমগীর আলমের বিরুদ্ধে ২০২৪ সালে বালু ও পাথর চুরির অভিযোগে করা একটি মামলার ওয়ারেন্ট ছিল।
২ ঘণ্টা আগে