ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে ছাত্রশিবির ও বামপন্থী সংগঠনগুলো। বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর দাবি ‘একাত্তর প্রশ্ন’ সমাধান না করে ছাত্রশিবিরের রাজনীতি করার বৈধতা নেই। অন্যদিকে শিবির বলছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ঐক্যবদ্ধ জনতাকে ‘পাকিস্তানি’, ‘রাজাকার’ ট্যাগ দিয়ে বিভক্ত করতে চাচ্ছে বামপন্থীরা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল শেখ হাসিনা সরকারের পতনের একদফার ডাক। পথে নেমে আসেন ছাত্র-জনতা—নাগরিকেরা। এ সময় শেখ হাসিনা সরকারকে অভিশাপ দিয়েছিলেন এক অধ্যাপক।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ বছর
পটভূমি না জানলে সেদিন যে কেউ ফেসবুকে ঢুকে ভিমড়ি খেত। পুরো ফেসবুকটাই সেদিন যেন লাল চাদরে ঢাকা। সবাই ফেসবুকের প্রোফাইল ছবির জায়গায় লাল রং দিয়ে রেখেছে। কেউ কেউ নিজেদের চোখেমুখে লাল কাপড় বাধা ছবি দিয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সারাদেশে শহীদদের স্মরণে গায়েবানা জানাজা ও কফিন মিছিল করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের চেষ্টা চলাকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জানাজা ও প্রতীকী কফিন মিছিলে পুলিশ টিয়ারগ্যাস ছোড়ে।