নিউজ
/
পলিটিক্স
/
এক্সপ্লেইনার
/
এক্সক্লুসিভ
/
ফিচার
এই মুহূর্ত
নিউজ
পলিটিক্স
এক্সপ্লেইনার
এক্সক্লুসিভ
স্ট্রিম প্লে
ইন্টারন্যাশনাল
ইকোনোমি
মতামত
স্পোর্টস
ফিচার
গ্যালারি
ফ্যাক্টচেক
সোশ্যাল মিডিয়া
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৯৩
কেন লাল সুতায় সয়লাব সোশ্যাল মিডিয়া
যেভাবে এসেছিল 'কথা ক', র্যাপ কেন হয়ে উঠল তরুণদের প্রতিবাদের মাধ্যম
গোপালগঞ্জে ২২ ঘণ্টার কারফিউ জারি
মতামত
‘ওরা সব নিউজ দেখে আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ছে’
শিশু-কিশোরদের ট্রমা দূর করতে কী করছি আমরা
রাজপথে আন্দোলন থেকে শুরু করে বিমান বিধ্বস্তের মতো ঘটনায় ক্রমাগত আমাদের শিশু-কিশোরেরা ট্রমায় আক্রান্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতে তারাই হবে এ দেশের মূল নাগরিক অংশ। ব্যক্তিক ও জাতীয় প্রয়োজনেই এই শিশু-কিশোরদের ট্রমামুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত /
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত যথাসম্ভব ‘মর্মান্তিক’ বিবরণ যে কারণে ‘শোকগত পর্নোগ্রাফি’
এ ধরনের গণ-ট্র্যাজেডি, সামষ্টিক আবেগ থেকে যা প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়, তা কভার করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমের এমন অবস্থান অবশ্য নতুন নয়। দুর্দশাকে উপজীব্য করে সস্তা সাহিত্য রচনার চল রয়েছে বহু আগে থেকেই। মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দেশের সংবাদমাধ্যমে সেই ঐতিহ্যই প্রবাহিত হয়েছে।
একজন বৈমানিকের চোখে দেখা
বিমান দুর্ঘটনার পেছনে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তির ভূমিকা নেই তো?
২১ জুলাই সোমবার আমাদের জীবনে দুর্যোগ নেমে এল। ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান হলো বিধ্বস্ত। বেলা একটার খানিক পরে অবতরণের আগমুহূর্তে স্কুলের হায়দার আলী ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয় এফ-৭ ফাইটার বিমানটি।
কী ভাবছিল মাহরীনের মন
একজন শিক্ষক হিসেবে ভাবছি, শ্লোকের মতো করে আমাদের মনে রাখতে হবে মাহরীনের অমোঘ উচ্চারণ, ‘দৌড়াও, ভয় পেও না, আমি আছি।’ পরম নির্ভরতা হয়ে এই ‘থাকা’, এই ‘আছিময়তা’ই হয়তো বড় শিক্ষকের গুণ।
মৃত্যুর মিছিলে কেন ‘পাবলিসিটি পলিটিক্স’
যিনি যত বড় নেতা, তাঁর গাড়ি তত আগে হাসপাতালের গেটে! তাঁর অনুসারী তত বেশি অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখে! তাঁর ফেসবুক পেজে তত দ্রুত পোস্ট!
ইরানের পর কি এবার পাকিস্তানের পালা
দশকের পর দশক ধরে পশ্চিমা বিশ্ব যেভাবে বিভিন্ন দেশকে প্রথমে খলনায়ক বানায়, তারপর তাদের অধিকার কেড়ে নেয় এবং সবশেষে ‘বিশ্ব নিরাপত্তার জন্য হুমকি’ বলে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়—এই পদ্ধতি (প্যাটার্ন) এখন আর অস্বীকার করার সুযোগ নেই।
দারিদ্র্যই কি চরমপন্থার মূল কারণ
কিছু ক্ষেত্রে, দারিদ্র্য এবং চরমপন্থার মধ্যে সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলের মতো রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে, তাদের সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার পেছনে আছে সম্প্রসারণবাদী আচরণ।
গবেষকদের বিশ্লেষণ
ভয়ংকর ভূমিক্ষয়ের মুখে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ নদী ও বন্যার দেশ হিসেবে পরিচিত। যদিও দেশটির পানির উৎসের প্রায় পুরোটাই দেশের বাইরে। এ দেশের মোট নদীর ৮০ শতাংশের উৎসমুখ প্রতিবেশী দেশগুলোতে। ফলে মিঠাপানির প্রাপ্যতার সংকট নিত্যদিনের ঘটনা। আর নগরায়ণ, কৃষি খাতের আধুনিকায়ন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি এ সংকটে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
চীন, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা এবং জেনারেল অনিল চৌহানের উদ্বেগ
ভারতের প্রতিরক্ষা সর্বাধিনায়ক (সিডিএস) জেনারেল অনিল চৌহান গত মঙ্গলবার (৮ জুলাই) এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘চীন, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের স্বার্থ পরস্পর জড়িত, যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।’ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের (ওআরএফ) ফরেন পলিসি সার্ভে ২০২৪ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় জেনারেল...
ফলাফল যারই হোক, উৎসব সবার
এ প্লাস যারা পেয়েছে, তাদের স্ট্যাটাস আর যাঁরা পরীক্ষা দিয়েছেন বহু যুগ আগে, তাঁদেরও স্ট্যাটাস। এমনকি, যাদের পরীক্ষা দেয়ার বয়স হয়নি, তারাও লিখছে, ‘আলহামদুলিল্লাহ, জিপিএ-৫’। এই যে এক সম্মিলিত জুনুন বা গণ-উন্মাদনা—এর মনস্তত্ত্বটা কী?
কোন রেজাল্টটি ভালো, তা কে নির্ধারণ করে দেয়
আমার এখনও মনে পড়ে, আমাদের স্কুলের মাঠে লুৎফর রহমান স্যার চিৎকার করে রোল নাম্বার ডাকছিলেন, সঙ্গে লেটার সংখ্যা আর রেজাল্ট বলছিলেন। গলায় কাতর স্বর তুলে আমার বেলায় স্যার বললেন, ‘আহা, ছেলেটা স্টার পায় নাই, ধর্মে লেটার…।’
ফটোকার্ড সাংবাদিকতা কি জার্নালিজম থেকে ভাইরালিজমের পথে
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে ফটোকার্ড সাংবাদিকতা জনপ্রিয় হচ্ছে। দ্রুত তথ্য দিতে ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে যাচাইহীন, চটকদার ফটোকার্ড বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। বিশ্বস্ততা রক্ষায় তথ্য যাচাই, নৈতিকতা ও ডিজিটাল সাক্ষরতা জরুরি।
সার্কের ভবিষ্যত নিয়ে পাকিস্তানের ভাবনা কী
গত এক দশক ধরে সার্ক কার্যত অচল। ২০১৬ সালে ভারতের বয়কটের পর এ প্ল্যাটফর্ম থমকে যায়। দক্ষিণ এশিয়ার অগ্রগতির জন্য সার্কের পুনর্জাগরণ প্রয়োজন, যেখানে সংলাপ ও সহযোগিতাই হতে পারে একমাত্র পথ।
এম এম আকাশদের ‘প্রতারণা’র বয়ান ও পরাজয়বাদী চিন্তার মোকাবিলা
সে সময় সিপিবির একাংশ শীতনিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। শুধু তা–ই নয়, পুলিশের তাড়া খেয়ে খোদ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ কর্মীরাও মুক্তি ভবনে ঢুকতে বাধার মুখোমুখী হন—এমন ঘটনাও তখন ঘটেছে।
প্রচলিত গণমাধ্যমকে যেভাবে গিলে খাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া
মুরাদনগরের ঘটনার ওপর কয়েক দিন ধরে নজর রাখছিলাম। বুঝতে চেষ্টা করছিলাম, সেখানে আসলে কী হয়েছে। পত্রিকা মারফত জানলাম, সেখানে ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৬ জুন। ২৭ জুনের কোনো পত্রপত্রিকায় ব্যাপারটা নিয়ে কোনো খবর প্রকাশিত হয়নি। ২৮ জুন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়।
বিদ্রোহের বিরানভূমিতে জুলাই যেন অভ্যুত্থানের অনন্ত রূপক
এই পৃথিবীর বিদ্রোহের বিরানভূমিতে জুলাই যেন অভ্যুত্থানের অনন্ত রূপক। রোমান সাম্রাজ্যে স্পার্টাকাসের দাস বিদ্রোহ থেকে শুরু করে ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল বিদ্রোহ এবং এর মধ্যবর্তী সময়ে দুনিয়ায় দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যেসব স্ফুলিঙ্গ নিজেরাই ছড়িয়ে দিয়েছিল দাবানল, তার সবগুলোই একেকটা অনিবার্য জুলাই।
জুলাই অভ্যুত্থানে কেন গিয়েছিলাম
‘জুলাই–আন্দোলন’ আমার কাছে ছিল আমার রাজনৈতিক আত্মার আধ্যাত্মিক বহিঃপ্রকাশ। দেশচেতনার আবেগে কাতর হয়ে উঠেছিল আমার মন। আমি ঘুমের ভেতর জনতার পায়ের শব্দ শুনতে পেতাম; মানুষের সমবেত স্লোগানগুলো আমাকে প্রকম্পিত করে তুলত।