স্ট্রিম প্রতিবেদক
সিলেটের জাফলংয়ের ডাউকি নদীর পূর্ব তীরে অমূল্য ভূ-তাত্ত্বিক ঐতিহ্য রয়েছে ঝুঁকির মুখে। এখানে তৈরি হওয়ার কথা ছিল সরকারি উদ্যোগে জাদুঘর। এখন সরকারের একাধিক সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, স্থানীয় প্রশাসন এবং একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের টানাপোড়েনে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা।
পাঁচ কোটি বছর আগে পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক অবস্থা গঠনের সময় ইন্ডিয়ান প্লেটের সঙ্গে ইউরেশিয়ান প্লেটের সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় বর্তমান হিমালয় পর্বতশ্রেণির সৃষ্টি। ওই সময়েই সিলেটের জাফলংয়ের ডাউকি নদীর পূর্ব তীরে বিশাল আকারের পাথররাজি মাটির ওপরে ওঠে আসে। প্রাচীন এই চুনাপাথর ‘ইওসিন সিলেট লাইমস্টোন’ নামে পরিচিত। ২০২০ সালে এই পাথরকে ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে বাংলাদেশ খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (বিএমডি)।
সিলেটের ভূতাত্ত্বিক এই সম্পদ দীর্ঘকাল ধরে ভূতত্ত্ব, প্রকৃতি বিজ্ঞান ও খনিজ সম্পদ বিষয়ের গবেষক ও শিক্ষার্থীদের অন্যতম গবেষণার স্থান। পাঁচ বছর আগে গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসনকে বিএমডি চিঠি দিয়ে জানায়, উন্মুক্ত শিলাস্তর, চুনাপাথর সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য জাতীয় স্বার্থে জাফলংয়ের ২৫ দশমিক ৫৯ একর ভূমিকে ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ওই ভূমিতে আন্তর্জাতিক মানের একটি ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর নির্মাণ করা হবে।
ভূতাত্ত্বিক এই ঐতিহ্য যাতে কোনভাবেই ধ্বংস না হয় একারণে ওই অঞ্চলে একটি ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিতে ২০০৯ সালে সরকারের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিবকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার। তিনি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজও সেই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। বিপন্ন ভূতাত্ত্বিক এই ঐতিহ্য এখন হুমকির মুখে রয়েছে।
স্ট্রিমকে সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, পাঁচ কোটি বছর আগের এই পাথর অমূল্য। ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস সংরক্ষণ ও সারা বিশ্বের গবেষকদের গবেষণার জন্য পাললিক শিলার স্তরসমৃদ্ধ ওই এলাকাকে সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
সম্প্রতি সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুট করা নিয়ে সারা দেশে সমালোচনার ঝড় বইছে। সিলেটের সীমান্ত এলাকার নদীর স্রোতে গড়িয়ে আসা পাথর তুলে নিয়ে যাচ্ছে প্রভাবশালীরা। পাঁচ কোটি বছর আগের ‘ইওসিন লাইমস্টোন’ নামে পরিচিত পাথর নিয়ে সংবাদপত্রে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন সিলেটের স্থানীয় সাংবাদিক উজ্জ্বল মেহেদী। পাথরগুলো এখন কী অবস্থায় রয়েছে বা জাদুঘর প্রতিষ্ঠা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি স্ট্রিমকে বলেন, প্রশাসন বিষয়টিকে আমলেই নেয়নি। সরকারের কাছ থেকে জায়গাটা অন্য একটি পক্ষ অধিগ্রহণ করে ফেলেছে বলেও জানান তিনি। যাঁরা অধিগ্রহণ করেছেন তাঁদের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলায়।
২০১২ সালে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় জাফলংকে প্রতিবেশ-সংকটাপন্ন এলাকা বা ইসিএ ঘোষণার নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জাফলংকে ইসিএ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। ২০১৬ সালের ১১ জানুয়ারি জাফলংকে ‘ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য’ ঘোষণা করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। এতে জাফলংয়ের ২৫ দশমিক ৫৯ একর জায়গাকে সংরক্ষিত ঘোষণা করা হয়।
উজ্জ্বল মেহেদী জানান, ২০২০ সালে গোয়াইনঘাটের ইউএনও ছিলেন মো. নাজমুস সাকিব। ঐতিহ্য রক্ষার জন্য তিনি অত্যন্ত আন্তরিক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই বছরের ১৭ আগস্ট ‘মেসার্স জালালাবাদ লাইম ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড ট্রেডিং অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান উপজেলা প্রশাসনকে একটি চিঠি দিয়ে জাফলংয়ে ইসিএ ও ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষিত সংরক্ষিত এলাকা ১৯৭২ সালে অধিগ্রহণ করা বলে দাবি করে উচ্চ আদালতের আদেশে পাথর তোলার প্রস্তুতি শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি সেখানে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে পাথর তোলার প্রস্তুতি শুরু করে। সাইনবোর্ডে লেখা ছিল, ‘মহামান্য হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং ৩২১৮/২০২০ এর আদেশ বলে খনিজ সম্পদ উত্তোলনের কাজ চলিতেছে’।
তবে ওই সাইনবোর্ড উপজেলা প্রশাসন খুলে ফেলে। সাংবাদিক উজ্জ্বল মেহেদী স্ট্রিমকে বলেন, ‘পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি সিলেটের তৎকালীন জেলা প্রশাসক কাজী এমদাদকে আদালত অবমাননার একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠায়। পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসন সরকারের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি অবগত করে। ওখান থেকে একটা দল এসে তদন্ত করে বলে, অধিগ্রহণের টাকা দিয়ে দিলেই ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। যারা মালিকানা দাবি করছিল তাদের অস্বীকার করেনি তারা।’
এরপর থেকে জায়গাটা ওইভাবেই রয়ে গেছে বলে এই অভিজ্ঞ সাংবাদিক জানিয়েছেন। তাঁর মতে, আমলাতান্ত্রিক সমন্বয়ের অভাবে দেশের অমূল্য এই সম্পদ বিপন্ন অবস্থায় পড়ে আছে। তবে জায়গাটা একেবারে সীমান্ত লাগোয়া হওয়ায় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী বিজিবির কিছুটা নজরদারি রয়েছে।
সিলেটের জাফলংয়ের ডাউকি নদীর পূর্ব তীরে অমূল্য ভূ-তাত্ত্বিক ঐতিহ্য রয়েছে ঝুঁকির মুখে। এখানে তৈরি হওয়ার কথা ছিল সরকারি উদ্যোগে জাদুঘর। এখন সরকারের একাধিক সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, স্থানীয় প্রশাসন এবং একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের টানাপোড়েনে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা।
পাঁচ কোটি বছর আগে পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক অবস্থা গঠনের সময় ইন্ডিয়ান প্লেটের সঙ্গে ইউরেশিয়ান প্লেটের সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় বর্তমান হিমালয় পর্বতশ্রেণির সৃষ্টি। ওই সময়েই সিলেটের জাফলংয়ের ডাউকি নদীর পূর্ব তীরে বিশাল আকারের পাথররাজি মাটির ওপরে ওঠে আসে। প্রাচীন এই চুনাপাথর ‘ইওসিন সিলেট লাইমস্টোন’ নামে পরিচিত। ২০২০ সালে এই পাথরকে ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে বাংলাদেশ খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (বিএমডি)।
সিলেটের ভূতাত্ত্বিক এই সম্পদ দীর্ঘকাল ধরে ভূতত্ত্ব, প্রকৃতি বিজ্ঞান ও খনিজ সম্পদ বিষয়ের গবেষক ও শিক্ষার্থীদের অন্যতম গবেষণার স্থান। পাঁচ বছর আগে গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসনকে বিএমডি চিঠি দিয়ে জানায়, উন্মুক্ত শিলাস্তর, চুনাপাথর সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য জাতীয় স্বার্থে জাফলংয়ের ২৫ দশমিক ৫৯ একর ভূমিকে ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ওই ভূমিতে আন্তর্জাতিক মানের একটি ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর নির্মাণ করা হবে।
ভূতাত্ত্বিক এই ঐতিহ্য যাতে কোনভাবেই ধ্বংস না হয় একারণে ওই অঞ্চলে একটি ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিতে ২০০৯ সালে সরকারের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিবকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার। তিনি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজও সেই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। বিপন্ন ভূতাত্ত্বিক এই ঐতিহ্য এখন হুমকির মুখে রয়েছে।
স্ট্রিমকে সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, পাঁচ কোটি বছর আগের এই পাথর অমূল্য। ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস সংরক্ষণ ও সারা বিশ্বের গবেষকদের গবেষণার জন্য পাললিক শিলার স্তরসমৃদ্ধ ওই এলাকাকে সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
সম্প্রতি সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুট করা নিয়ে সারা দেশে সমালোচনার ঝড় বইছে। সিলেটের সীমান্ত এলাকার নদীর স্রোতে গড়িয়ে আসা পাথর তুলে নিয়ে যাচ্ছে প্রভাবশালীরা। পাঁচ কোটি বছর আগের ‘ইওসিন লাইমস্টোন’ নামে পরিচিত পাথর নিয়ে সংবাদপত্রে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন সিলেটের স্থানীয় সাংবাদিক উজ্জ্বল মেহেদী। পাথরগুলো এখন কী অবস্থায় রয়েছে বা জাদুঘর প্রতিষ্ঠা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি স্ট্রিমকে বলেন, প্রশাসন বিষয়টিকে আমলেই নেয়নি। সরকারের কাছ থেকে জায়গাটা অন্য একটি পক্ষ অধিগ্রহণ করে ফেলেছে বলেও জানান তিনি। যাঁরা অধিগ্রহণ করেছেন তাঁদের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলায়।
২০১২ সালে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় জাফলংকে প্রতিবেশ-সংকটাপন্ন এলাকা বা ইসিএ ঘোষণার নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জাফলংকে ইসিএ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। ২০১৬ সালের ১১ জানুয়ারি জাফলংকে ‘ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য’ ঘোষণা করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। এতে জাফলংয়ের ২৫ দশমিক ৫৯ একর জায়গাকে সংরক্ষিত ঘোষণা করা হয়।
উজ্জ্বল মেহেদী জানান, ২০২০ সালে গোয়াইনঘাটের ইউএনও ছিলেন মো. নাজমুস সাকিব। ঐতিহ্য রক্ষার জন্য তিনি অত্যন্ত আন্তরিক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই বছরের ১৭ আগস্ট ‘মেসার্স জালালাবাদ লাইম ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড ট্রেডিং অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান উপজেলা প্রশাসনকে একটি চিঠি দিয়ে জাফলংয়ে ইসিএ ও ভূতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ঘোষিত সংরক্ষিত এলাকা ১৯৭২ সালে অধিগ্রহণ করা বলে দাবি করে উচ্চ আদালতের আদেশে পাথর তোলার প্রস্তুতি শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি সেখানে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে পাথর তোলার প্রস্তুতি শুরু করে। সাইনবোর্ডে লেখা ছিল, ‘মহামান্য হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং ৩২১৮/২০২০ এর আদেশ বলে খনিজ সম্পদ উত্তোলনের কাজ চলিতেছে’।
তবে ওই সাইনবোর্ড উপজেলা প্রশাসন খুলে ফেলে। সাংবাদিক উজ্জ্বল মেহেদী স্ট্রিমকে বলেন, ‘পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি সিলেটের তৎকালীন জেলা প্রশাসক কাজী এমদাদকে আদালত অবমাননার একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠায়। পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসন সরকারের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি অবগত করে। ওখান থেকে একটা দল এসে তদন্ত করে বলে, অধিগ্রহণের টাকা দিয়ে দিলেই ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। যারা মালিকানা দাবি করছিল তাদের অস্বীকার করেনি তারা।’
এরপর থেকে জায়গাটা ওইভাবেই রয়ে গেছে বলে এই অভিজ্ঞ সাংবাদিক জানিয়েছেন। তাঁর মতে, আমলাতান্ত্রিক সমন্বয়ের অভাবে দেশের অমূল্য এই সম্পদ বিপন্ন অবস্থায় পড়ে আছে। তবে জায়গাটা একেবারে সীমান্ত লাগোয়া হওয়ায় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী বিজিবির কিছুটা নজরদারি রয়েছে।
সিলেটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে আড়াই লাখ ঘনফুট পাথর জব্দ করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোশনুর রুবাইয়াতের নেতৃত্বে যৌথবাহিনী পাথরগুলো জব্দ করে। এ নিয়ে সিলেটে গত তিন দিনে প্রায় ৪ লাখ ঘনফুট পাথর জব্দ হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
৮ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান বাতিল না করা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল বলে দাবি করেছেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার। সেইসঙ্গে এই সিদ্ধান্তের জন্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে কোনো আত্মোলপব্ধি নেই বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া পাঠানো হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের ৮টি অঙ্গীকারনামা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া। ঐকমত্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের ৮টি অঙ্গীকারনামা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে