বাস্তুচ্যুত তিন হাজার পাঁচ শ পরিবার
হাজারো মুসলমান পরিবারকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে চিহ্নিত করে উচ্ছেদের অভিযোগ উঠছে ভারতের আসাম রাজ্যে। বিজেপি শাসিত এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ঘৃণা ও মেরুকরণের রাজনীতির মাধ্যমে একটি গোষ্ঠীকে বিপদের মুখে ফেলছেন, এমন মনে করছেন রাজ্যটির নাগরিক সমাজের বড় অংশ।
পোশাকের রাজনীতি
আমার জ্ঞাতি ভাইবোনরা তাঁকে লাল কাকা বা মামা বলে ডাকত। তাঁর লাল ফেজ টুপির কারণেই সম্ভবত। নাকি তাঁর লালচে ত্বকের কারণে? এ ব্যাপারে আমি কখনো নিশ্চিত হতে পারিনি।
আসামের ধুবড়িতে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের নামে চলছে উচ্ছেদ অভিযান, ২ হাজারেরও বেশি ‘মিয়া’ মুসলমান পরিবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। আরও রয়েছে পুনর্বাসনের অনিশ্চয়তা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও করপোরেট স্বার্থের অভিযোগ।
সকাল ১০টায় মিছিলটি বের হয়। সব বয়সী মানুষের ‘হায় হোসেন হায় হোসেন’ ধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। বুকে আঘাত করতে করতে মিছিলটি বকশীবাজার, উর্দু রোড, লালবাগ, আজিমপুর, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট, সায়েন্স ল্যাব হয়ে ধানমন্ডির দিকে চলে যায়।
'মুঝে কুফাওয়ালো মুসাফির না সামঝো' 'মুঝে কুফাওয়ালো মুসাফির না সামঝো' —কারবালার বিখ্যাত গজল ও তার ব্যাখ্যা শুনুন শেখ এনামের কন্ঠে।
বাঙালিরা কখন থেকে যুক্তরাষ্ট্র বাস করতে শুরু করেন, সেই তথ্য ইতিহাসে পরিষ্কার নয়। তবে ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, ১৭৬৩ সালে কিছু বাঙালি পয়লা গিয়েছিলেন মার্কিন দেশে। পূর্ব বাংলার চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চল থেকে কিছু মানুষকে দাস বা চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে।
হল থেকে সিনেমা শেষে দর্শকেরা কাঁদতে কাঁদতে বের হচ্ছেন, এই দৃশ্য আমাদের অচেনা নয়। বলিউডের ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ সিনেমার ক্ষেত্রে এমন দৃশ্যই দেখা গিয়েছিল। দর্শকদের কাঁদানোর জন্য প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল বিস্তর। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোতে সিনেমার টিকিটের কর মওকুফ করা হয়েছিল। কোথাও কোথাও ব্যবস্থা করা হয়েছিল