ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, মাদক কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল রোকসানা আক্তার রুবির পরিবারের বিরুদ্ধে। ওই অভিযোগ তুলে আজ সকালে রুবি ও তাঁর ছেলেমেয়েদের ‘গণপিটুনি’ দেয় এলাকার লোকজন।
মুরাদনগরের ঘটনার ওপর কয়েক দিন ধরে নজর রাখছিলাম। বুঝতে চেষ্টা করছিলাম, সেখানে আসলে কী হয়েছে। পত্রিকা মারফত জানলাম, সেখানে ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৬ জুন। ২৭ জুনের কোনো পত্রপত্রিকায় ব্যাপারটা নিয়ে কোনো খবর প্রকাশিত হয়নি। ২৮ জুন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়।
একজন নারী এখানে সহিংসতার শিকার হলেন। কিন্তু সেটি কী ধরনের সহিংসতা বা যে অপরাধটি ঘটল, তাকে আইনি প্রক্রিয়ায় অানার কোনো চেষ্টাই তৎক্ষনিকভাবে করা হল না; বরং সহিংসতার ‘সারভাইভার’কে আরও ভয়াবহভাবে সহিংসতার মুখে ঠেলে দেওয়া হল। আক্রান্ত নারীর ভিডিও ধারণ করলেন একাধিক ব্যক্তি। তাঁকে মারধরও করলেন।